কুলসুমীকে গ্রেফতার করেছে(সিএমপি) কোতোয়ালী থানা পুলিশ। যার নামের সাথে মিল না থাকার পরও মিনুকে ২ বছর ৯মাস ১০দিন কারাগারে থাকতে হয়েছিলো।
বৃহস্পতিবার(২৯ জুলাই) ভোরে নগরীর পতেঙ্গা এলাকা থেকে কুলসুমীকে গ্রেফতার করা হয়।
কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর এক সড়ক দুর্ঘটনায় মিনুর মৃত্যু হয়।
অবশেষে মূল আসামী কুলসুমী ধরা পড়লো পুলিশের হাতে।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি কুলসুমী লোহাগাড়া উপজেলার গৌরস্থান মাঝের পাড়ার আহাম্মদ মিয়ার বাড়ির আনু মিয়ার মেয়ে। সে নগরীর কোতোয়োলী থানাধীন রহমতগঞ্জ এলাকার জনৈক সাইদ ডাক্তারের বাড়িতে ভাড়া থাকতো।
কোতোয়ালী থানার ওসি নেজাম উদ্দিন বলেন, কুলসুমীকে ভোরে পতেঙ্গা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে আদালতে পাঠানো হবে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, নগরীর রহমতগঞ্জের একটি বাসায় ২০০৬ সালের জুলাই মাসে মোবাইলে কথা বলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে গার্মেন্টস কর্মী পারভিনকে গলা টিপে হত্যা করে একটি গাছের সাঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয়। পারভিন আত্মহত্যা করেছে বলে দাবি করে গার্মেন্টস কর্মী কুলসুম আক্তার কুলসুমী। পরে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়। পুলিশ দুই বছর তদন্ত শেষে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবেদন জমা দেয়।