কবিতা-আবেগ,লেখকঃআবু নাঈম–আবেগী বন্ধন কিসের বেদন, ভালো লাগা ভালোবাসা নাহি চগা ,নিজ মন স্থির তব সে কি প্রিয় মোর অহন। স্বপ্নের পাহাড় চূড়া ব্যাপক আড়া, হৃদ মন্দিরেে ডায়েরী লিপিবদ্, লিখনি স্বর্ণের তৈরি করেছে যুদ্ধের আবেগী ঘোড়া। রজনীর অন্ধ প্রহরে জ্বালালে প্রেম বাতি, তবে তো আলো ছড়িয়ে করিবে রতি জ্যৌতি। সে বাতি যদি নিশিতে রৌশনি না জড়িয়ে প্রভাতে জ্বালায় তড়িয়ে কি লাভ হবে? দিনের আলোতে অহেতুক প্রদীপ খানা আলোর সমুদ্রেতে কি লাভ বোকামী নিরবে। হয়েছে ব্যাথা যথা ততা কারে বুঝায় এ কথা ,ডাক্তার সাহেব দিয়েছে মলম, মালিশ করিবে যন্ত্রনার স্থানে , কেমন চালাক রোগী মলম লাগায় , ঐখানে শরীরের ব্যাথার পশমে নই না দেখে , চলার পথে যেখানে শিকড়ে ক্ষত হই ব্যাথা নাহি কমে ব্যাথা বাড়ছে ক্রমে , সঠিক জায়গায় পড়লে মলম তবেতো সে বেদন যেত দমে। ঠিক তেমনি প্রেম কাহিনি সে রকম না বুজে ভুল চিকিৎসায় প্রেমিক হতে হয় দহন। প্রেমিকা জানেনা প্রেমিকের কথা, প্রেমিক সুজন আবেগী ভালোবাসায় দেওয়ালে টুকরায় তার মাথা। সখা তার সখির কথা লোক সমাজে বলে বেড়ায়, আনিবো সখিরে নববধু সাজায়। এ কথা যখন সখি জানে বলে ওরে গেছে তার মাথা, তারে আমি চিনিনা জানিনা এ কেমন সীমা ছাড়া কথা। আমি তো মন দিয়েছি আরেক সখারে, তার জন্য সাজায় আছি পুষ্প দিয়ে মন মন্দিরে। পুরানো পাগলে দেশে আহার জুটে না নতুন পাগলের আমদানী, এ কেমন পিরিত নিজে নিজে প্রেম করে প্রেমিকা জানেনা? এ প্রথম নতুন কাহিনী শুনি। ওহে পাগল সুজন তোমার নাই ওজন, কি হতে দুটি মন মিলে এক হয়ে সৃষ্টি হয় প্রেম বন্ধন। ওহে বাচাধন্ ,আগে জেনে নাও কাকে বলে বন্ধন আমাকে মুক্তি দাও্ ,নিজের রাস্তা নিজে খোজে নাও, অহেতুক ভাব সাগরে আবেগে পরে ভাব সাগরে চালাও কেন নাউ। ক্ষমা প্রার্থী করি আশীর্বাদ, মনের রাধা খোজ করো সামনের জীবন যুদ্ধ হোক সুন্দর জয় হও শত জিন্দাবাদ। করো নাকো এমন কাজ এতদিনের অজানা প্রেম কাহিনীর ভেবে কথা যে কাজ করিলে দীক্ষার দিবে তোমায় সমাজ। নিজেকে নিজে বুজাও পুষ্পের ন্যায় নব সাজে জীবনকে সাজাও। বাচতে হবে বাচাতে হবে যদিও অনেক কষ্ট সাধ্য ব্যাপার আজ হতে ভেঙ্গে চুরমার আবেগের প্রেম বন্ধনের পাহাড়। সৃতি রবে ভুলা নাহি যাবে কেহ যেন নাহি জানে অশ্রু জড়াবে নিরবে।।
Discussion about this post