মহিনুল ইসলাম সুজন,নীলফামারীঃনীলফামারীর ডিমলায় ইউএনও’র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে আসমানি আক্তার খুশি(১৫)নামের এক অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী । সে ডিমলা জেলা পরিষদ স্কুল এ্যান্ড কলেজের ছাত্রী ও উপজেলার ডিমলা ইউনিয়নের সরদার হাট এলাকার আফজাল হোসেনের মেয়ে।
বুধবার(১৪ই নভেম্বর) রাতে একই এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে সাজু মিয়ার সাথে বিয়ের প্রক্রিয়া চলছিল খুশির।
বিষয়টি জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার পুলিশ নিয়ে মেয়ের বাড়িতে হাজির হন। সে সময়ে তার সাথে উপস্থিত ছিলেন ডিমলা সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেম সরকার ও ডিমলা থানার এসআই-ইলিয়াস আলী সহ এলাকাবাসী।
তাদের উপস্থিতি টের পেয়ে ছেলে পক্ষের লোকজন পালিয়ে যায় ।
ডিমলা সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেম সরকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার বলেন, ডিমলায় আমি যোগদানের পর থেকে রাত-দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করে আসছি।তারই ধারাবাহিকতায় বুধবার রাতে অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রীর বাল্যবিবাহের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে তা বন্ধ করে দেই ।
Discussion about this post