একাত্তর বাংলাদেশ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
একাত্তর বাংলাদেশ
No Result
View All Result
Home চট্টগ্রাম সংবাদ

মানব কল্যানের মহান দূত-বিশ্ব অলি হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভণ্ডারী (কঃ)

প্রকাশকাল : 14/10/18, সময় : 9:43 pm
0 0
0
0
SHARES
28
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

মানব কল্যানের মহান দূত হয়ে এ ধরাধমে তশরীফ এনেছেন মহান মাদারজাত অলি বিশ্ব অলি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াাউল হক মাইজভণ্ডারী (কঃ)। মানব কল্যানে উৎর্সগকৃত ছিল তাহার মহান জীবন।তাহার পবিত্র জীবন জুড়ে সে মহান আর্দশ ও চরিত্রই ফুটে উঠে। তিনি নিজেই শুধু মানব কল্যানে নিবেদিত ছিলেননা অপরকেও মানব কল্যানের শিক্ষা দিতেন। হযরত মোহাম্মদ(দঃ) এর মহান আদর্শের যোগ্যতা সম্পন্ন উত্তরসূরী তিনি।উপমহাদেশের অন্যতম আধ্যাত্বিক সাধক মাইজভাণ্ডারী ত্বরীকার প্রর্বতক গাউছুল আজম হযরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (কঃ)কেবলা আলমের আদরের নাতি অছি এ গাউছুল আজম হযরত সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী(কঃ) হচ্ছেন তাহার পিতা। আর মাতা হচ্ছেন মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের দ্বিতীয় আধ্যাত্বিক সাধক হযরত সৈয়দ গোলামুর রহমান বাবা ভাণ্ডারী (কঃ) এর শাহাজাদী সৈয়দা সাজেদা খাতুন।সে হিসেবে হযরত গাউছুল আজম মাইজভণ্ডারীর (কঃ) প্রপৌত্র,হযরত বাবা ভন্ডারীর(কঃ) দৌহিত্র ও হযরত সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারীর(কঃ) পুত্র মহান তিনে মহান শক্তিতে পরির্পূন উচ্চতর মকামের মহান অলি মারজাল বাহারাইন,বিশ্ব অলি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াাউল হক মাইজভঅন্ডারী (কঃ)।তিনি ১৯২৮ সালের ২৫ ডিসেম্বর ১০ পৌষ এ ধরাধামে তশরীফ আনেন।জন্মের সপ্তম দিবসে আকিকা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে নাম রাখা হয় সৈয়দ বদিউর রহমান।পরর্বতী শাহানশাহ বাবাজানের পিতা অছি এ গাউছুল আজম সপ্নে দেখেন হযরত কেবলা আলম বলছেন পুত্রের নাম জিয়াউল হক(সত্যের আলো)নাম রাখার জন্য।পুনরায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করে র্পূবের নাম পরির্বতন করে সপ্নদিষ্ট নাম রাখা হয়।প্রাথমিক শিক্ষা র্অজন করেন পিতার নিকট ও স্থানীয় মত্তবে।উচ্চ শিক্ষা নানুপুর আবু ছোবাহান উচ্চ বিদ্যালয়,চট্টগ্রাম কলেজিয়েট হাই স্কুলে,চট্টগ্রাম গর্ভমেন্ট কলেজ। পরর্বতী চট্টগ্রামের কানুনগাপাড়া স্যার আশুতোশ কলেজ থেকে ১৯৫৩ সালে বি এ পরিক্ষার তৃতীয় দিনে জাগতিক শিক্ষার ইতি টেনে বেরিয়ে পড়েন আল্লাহর রহস্যের সন্ধ্যানে।
হযরত মোহাম্মদ(দঃ) ও গাউছুল আজম হযরত সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (কঃ)কেবলা আলমের উত্তরসূরী ও আর্দশের যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে ও আরাম আয়েশর জীবন যাপন ত্যাগ করে কঠোর রিয়াজত সাধনের মধ্যে দিয়ে অত্যান্ত র্নিবিলাস নিরহংকার অতিসাধরন জীবনযাপন করেন প্রেম ভালবাসায় পরির্পূন র্মূত প্রতীক হয়ে।প্রেমের কারনে তিনি স্রষ্টার নুরী জাতে মিলিত হতে পেরেছেন।প্রেমের কারনেই তিনি ভালবাসতে পেরেছেন স্রষ্টার সকল সৃষ্টিকে।তাইতো আপন মাশুকের প্রেমে বিভোর হয়ে কঠোর থেকে কঠোরতম রিয়াজত সাধনার মধ্যে দিয়ে মানুষ মানবতার কল্যানে নিজেকে উৎর্সগ করেছেন।প্রচন্ড গরমে গায়ে দিতেন লেপ তোষক কম্বল।প্রচন্ড শীতে থাকতেন খালি গায়ে।এমন কি পানিতে ডুবে থাকতেন ঘন্টার পর ঘন্টা দিনের পর দিন।খালি পায়ে হাটতেন মাইলের পর মাইল।কখনো ঘন্টার পর ঘন্টা প্রখর র্সূযের দিকে অপলক দৃষ্টিতে থােিয় থাকতেন । অল্প আহার করতেন।নিন্দ্রা ও যেতেন অল্প সময়।কখনো না খেয়ে বিনিন্দ্রিায় থাকতেন দিনের পর দিন।সাধনার চুড়ান্ত র্পযায়ে ১৩৭৩ বঙ্গাব্দ ৯ মাঘ হযরত কেবলা আলমের সপ্নাদেশক্রমে পিতা অছিয়ে গাউছুল আজম সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভণ্ডারী (কঃ) অগণিত আশেক ভক্তের উপস্থিতিতে হযরত কেবলা আলমের টিয়া রং এর জুব্বা মোবারক শাহানশাহ বাবাজানের গায়ে চড়িয়ে খোলাপত প্রদান করেন।করতে থাকে আগের চেয়ে আরো বেশি কঠোর রেয়াজত সাধনা ও ভাব বিভোরতা।এমতবস্থায় আত্মীয় স্বজনের পরার্মশক্রমে ছেলেকে সংসারমুখি করার লক্ষে বিয়ের ব্যবস্থা করেন।১৯৫০ সালে ৮ জানুয়ারী ১৩৬২ বাংলা ১৪ মাঘ দাঁতমারা ইউনিয়নের প্রখ্যাত জমিদার জনাব বদরুজ্জামান সিকদার সাহেবের কনিষ্ঠা কন্যা মোছাম্মৎ মনোয়ারা বেগমের সহিত শুভ পরিণয়ে আবদ্ধ হয়।তবু ও সংসারমুখি করা গেল না।পিতা অছিয়ে গাউছুল আজম পুত্রের এ ভাব বিভোরতা ঝুঝে ও সকলকে বুঝ দেওয়ার জন্য শাহানশাহ বাাজানকে পাবনার মানসিক হাসপাতালে র্পযন্ত পাঠান।পিতা জানতেন পুত্র কার প্রেমে মগ্ন।তাইতো তিনি বলেছিলেন লোকেরা যে রকম মাথা খারাফ মনে করছে তেমন নয়,আমার বড় মিঞা আল্লাহর পাগল।সাধনা বলে যেখানে উঠেছেন তার উপর ইনসানিয়তের(মানবতার)আর কোন স্থর নেই। তিনি আরো বলেন মানবতার র্সবোচ্চ স্থরে আমার বড় মিঞার অবস্থান। শাহানশাহ বাবাজান কঠোর থেকে কঠোরতম রেয়াযত সাধনার মধ্যে দিয়ে ফানা ফিল্লাহর বাকা বিল্লাহর স্থর র্অজন করে উচ্চতর মকামে অধিষ্ঠিত হয়ে মানব কল্যানে জীবন উৎর্সগ করেন। পরিবার,প্রতিবেশি,আত্মীয়সজনসহ সকল মানুষের উপর ছিল তার অগাধ ভালবাসা।ভালবাসত এ দেশকে।ভালবাসত স্রষ্টার সকল সৃষ্টিকে। ধনসম্পদ টাকা পয়সা র্পাথিব কোন কিছুর প্রতি লোভ কিংবা মোহ ছিলনা বাবাজানের । তিনি অকাতরে দান করতেন।তিনি বলতেন টাকা পয়সা প্রয়োজনীয় খরচের জন্য কারো ভোগ বিলাসের জন্য নয়।বেশি টাকা পয়সা জীবনকে কুলষিত করে।আল্লাহর সর্ম্পক ভুলিয়ে রাখে।আল্লাহর প্রতিনিধিত্বের জন্য মানুষের সৃষ্টি,টাকা কড়ি দুনিয়া পূজার জন্য মানুষের সৃষ্টি নয়।
আশেক ভক্তের যে কোন বিপদে তিনি সাহায্য করতেন। দয়া মেহেরবানী পাওয়ার আশায় যে কেউ তার নিকট গেলে,কাউকে তিনি নিরাশ করতেন না।শুধু জগতীকভাবে নয় আধ্যাত্বিক বলে যে কোন সমস্যা বা ফরিয়াদ নিয়ে যে আসুক না কেন তিনি দয়া মেহেরবানী করতেন। তিনি র্সবদা মানুষ ও মানবতার কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।অপরকেও পরার্মশ দিতেন মানব কল্যানের।তিনি বলতেন,যে মানব কল্যানে কাজ করে আল্লাহ তার কল্যান করেন।মানব কল্যান করুন,বড় সওয়াওবের কাজ। শাহানশাহ বাবাজান মানুষের সেবা ও দেশের জনগনের সেবা করার উপদেশ দিতেন । সরকারী কৃমর্কতাদের তিনি উপদেশ দিয়ে বলতেন আপনারা উচ্চপদস্থ সরকারী অফিসার।মানুষ আপনারদর কাছেই আদব আখলাখ নীতি আর্দশ শিখবে।তাই আচার আচারনে শালীনতা বজায় রাখবেন।র্দুনীতি করবেননা।মানুষের সেবা করবেন।মানুষের সেবা করাও আল্লাহর ইবাদত। ঘুষ খাবেননা।সৎভাবে জনগনের সেবা করবেন।জনপ্রতিনিধিদের উপদেশ দিয়ে বলেন সন্তান কষ্ঠ ফেলে বাবা মার কষ্ট হয়।দেশের মানুষ কষ্ট ফেলে সরকারের ও কষ্ট হয়।জনগনতো আপনাদের সন্তানের মত ।তাদের যাতে কষ্ট না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।মনে রাখবেন জনগনের সুখ শান্তিতে সরকারের শান্তি ও স্থিতি।শাহানশহি বাবাজানের পুরো জীবনটাই ছিল মানব কল্যানে নিবেদিত।
তেল ছাড়া গাড়ি চালানো,রোগ থেকে মুক্তি দান,হারানো দলিলের হদীস,কিস্থির টাকা পরিশোধ,স্মরন মাত্র উপস্থিত,বিভিন্ন স্থানে র্দশন দান,জিনের দেশে বিচারক,সন্তান দান,মৃতে্যু শয্যা থেকে জীবন দানসহ অসংখ্য কারামত ও প্রকাশ হয় ।জগৎ জীবনের অশেষ কল্যান সাধন করে সকল আশেক ভক্তদের শোকের সাগরে ভাসিয়ে তিনি ১৯৮৮ সালের ১৩ অক্টোবর,২৬ আশ্বিন,১ রবিউল আউয়াল এ ধরাধাম ত্যাগ করে মহান প্রভুর সাথে মিলিত হন। এখনো পর্যন্ত এ মহান অলি শাহানশাহ বাবাজানের দয়া প্রত্যাশি আশেক ভক্তের উপর দয়া মেহেরবান করছে। এ অধম ও সকল ভুল ত্র“টির ক্ষমা র্প্রাথনা করে বাবাজানের চরন কাবায় দয়া কামনা করছি।

ShareTweetPin
Previous Post

প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগের ফলে দেশে বিনিয়োগের খরা কাটবে

Next Post

খাবার আসার আগে কফি আসা চাই-এই কফি দেয়া হয় বাঁশের তৈরি কাপে

Next Post

খাবার আসার আগে কফি আসা চাই-এই কফি দেয়া হয় বাঁশের তৈরি কাপে

সাংবাদিকরাই মহান মুক্তিযদ্ধে অংশগ্রহণ করে জাতির কাছে দায়বদ্ধতা দেখিয়েছে

বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযুদ্ধ লীগ চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশক-সম্পাদকঃশেখ সেলিম
চট্টগ্রাম অফিস :
পাঠানটুলী রোড, নাজিরপোল, চট্টগ্রাম।
মোবাইল: 01768-214512, 01960557400
ই-মেইল : [email protected]

একাত্তর বাংলাদেশ

আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে লিখি

“আপনার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের জানান, আমরা তা প্রকাশ করব নতুন প্রজন্মের স্বার্থে”
বিঃদ্রঃ- মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবারের যে কোন বিজ্ঞাপন বিনা খরচে প্রকাশ করা হয়।
সহযোগিতায়: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবার কল্যাণ ফাউন্ডেশন |

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In