রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় মানব পাচার ও কিশোর গ্যাং নিয়ে ইতিমধ্যে দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকায় বেশ কয়েকটি সংবাদ প্রকাশ করা হলে থানা পুলিশ নড়েচড়ে বসে।
এতে একদল মানব পাচারকারী চক্রের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। এতে তারা দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে পত্রিকায় কর্মরত সাংবাদিক ও সম্পাদককে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। এই মানব পাচারকারী চক্রদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে তাহমিনা সুলতানা। তাহমিনার মূল ব্যবসা হলো মানব পাচার। মানব পাচার করেই আজ তাহমিনা কোটি টাকার মালিক। নামে বেনামে জায়গাসহ একাধিক গাড়ি বাড়ির মালিক এ তাহমিনা।
সূত্র জানায় গ্রামের বেকার পুরুষদের নিজের স্বামী বানিয়ে মালোশিয়াতে পাচার করে এ তাহমিনা। তবে তার স্বামী বানানোর এ কলে নিঃস্ব হয়েছে বহু পুরুষ, বহু পরিবার।
সংবাদ প্রকাশের পর ক্ষিপ্ত হয়ে এ তাহমিনা সবুজ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অপপ্রচেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে । এরই ধারাবাহিকতায় থানায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে একটি জিডিও করে।
দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ এর সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, তথাকথিত এ জাতীয় মানব পাচারকারীদের হুমকি ধমকিতে থামিয়ে রাখা যাবেনা সবুজ বাংলাদেশের লেখাকে। স্তব্ধ করে দেওয়া যাবেনা সবুজ বাংলাদেশের প্রতিবাদী কলমকে। ইতিপূর্বেও বহু হুমকি ধমকি দেওয়া হয়েছিল কিন্তু থামানো যায়নি, আর কখনো থামানো যাবেওনা। সবুজ বাংলাদেশের কলম তার আপন গতীতেই চলবে। তিনি আরো বলেন, আমরা স্বাধীনতার কথা বলি। এ স্লোগানকে বুকে ধারণ করে আমরা অপরাধীদের মুখোশ সমাজের মানুষের সামনে উন্মোচন করি।
হামলা মামলা আর মিথ্যা মামলার ভয় কখনো করিনা।
সাংবাদিক মাসুদ জীবনের নিরাপত্তার জন্য থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন বলে জানান তিনি।
সূত্র জানায় একটি মানব পাচারকারী নারী চক্র বিভিন্ন পুরুষদের নিজের স্বামী বানিয়ে মোটার টাকার বিনিময়ে তাদের মালোশিয়াতে পাচার করে। কয়েক ডজন খানেক স্বামীর রেকড ও আছে এ তাহমিনার।
বহুবার মালোশিয়াতে যাতায়াত করে এ তাহমিনা। মানব পাচারের টাকা দিয়ে তাহমিনা কোটি টাকার মালিক। বহু সম্পত্তির মালিক বনে যাওয়া তাহমিনা রাতারাতি আংগুল ফুলে কলাগাছ।
Discussion about this post