পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ সারাদেশের ন্যায় পঞ্চগড়ে জমে উঠেছে রমজান শরীফের ইফতার কেনাকাটা। ইফতারী সময়ের প্রায় ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পূর্বে দোকানগুলিতে ভীড়ের কাতারে দাড়িয়ে থাকছে রোযাদ্বার ব্যক্তিরা। ১ রমজান ৪০ মঙ্গলবার সরেজমিনে গিয়ে দেখাযায়, পঞ্চগড় বাজারের নিউ মৌচাক, রহমানিয়া, করতোয়া হোটেলের বিভিন্ন প্রকার আইটেমের ইফতারী পণ্যে শতাধিক মানুষের ভীড়। অন্যদিকে পঞ্চগড় সদর থানাধীন জগদল বাজারেও দোকান গুলিতে ভীড়ের আস্তানা। অত:পর পঞ্চগড় থানাধীন সাতমেড়া ইউপির দশমাইল বাজারে গাড়ী থেকে নেমেই দেখা পড়ে মাফিজার রহমানের ইফতারীর দোকান।
পবিত্র রমজানে তার ইফতারী দোকান সম্পর্কে জানতে চাইলে, তিনি জানান, আমি প্রতি বছরের ন্যায় এবারও দোকান ধরেছি। আমার পেশা মূলত চায়ের দোকানদারী। আমি চা, নেমকি, জিলাপি ইত্যাদি বিক্রি করি। তবে, প্রতি বছর রমজানে ইফতারী দোকান করি। এতে আমার লাভের পাশাপাশি অনেক নেকিরও কাজ হয় জানান তিনি। কারণ আমি দোকান না দিলে রোযাদার ব্যক্তিরা ইফতারী নিতো কিভাবে মনে করেন মফিজার রহমান।
অপরদিকে, পঞ্চগড় জেলাধীন সদর উপজেলার সাতমেড়া ইউপির বিড়াজোত গ্রামের পঞ্চগড় জেলা বাস মিনি বাস কোচ-মাইক্রোবাস-এর অর্ন্তভুক্ত শ্রম কল্যান উপকমিটি শাখা কার্যালয় দশমাইল সাধারন সম্পাদক মো: সাদেকুল ইসলাম জানান, গত হয়ে যাওয়া বছরগুলোর চেয়ে এবছর মানুষ অনেক সুখে দিন কাটাচ্ছে। আগের তুলনায় এখন অভাব নেই বললেই চলে। পঞ্চগড়ে রয়েছে বিভিন্ন কলকারখানা, পাথরের খনি, চয়ের বাগান ইত্যাদি।
Discussion about this post