মো.ওসমান গনি,জনতার কলামঃবাংলাদশেরে প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার বচিক্ষণতার্পূণ নতেৃত্বে সমগ্র জনগোষ্ঠী আজ ঐক্যবদ্ধ। বাংলাদশে রূপান্তরতি হয়ছেে উন্নয়নরে এক মহাকাব্য,ে যা আমাদরে শখোচ্ছ,ে লক্ষ্য র্অজনে দৃঢ় অঙ্গীকার, জাতীয় নতেৃত্বে বলষ্ঠিতা এবং উন্নয়ন র্কমকাণ্ডে সমগ্র জনগোষ্ঠকিে উজ্জ্বীবতি করা। গত১০নভম্বের/১৮ (শুক্রবার) সন্ধ্যায় নউি ইর্য়কে বাংলাদশে কন্সুলটে মলিনায়তনে ‘বাংলাদশে উন্নয়ন মলো’য় জাতসিংঘরে আন্ডার সক্রেটোরি ফকেটিমেোয়লো কাটোয়া এ কথা বলনে।
“উন্নয়নরে এ অবশ্বিাস্য ধারা অব্যাহত রাখতে রাজনতৈকি ও র্অথনতৈকি উন্নয়নরে স্থতিরি বকিল্প নইে। র্দীঘময়োদী ও টকেসই উন্নয়নরে র্পূবর্শত হচ্ছে রাজনতৈকি স্থতি।ি এ ব্যাপারে সকলকে আন্তরকিতার সাথে সজাগ থাকতে হব।ে”
“প্রাইভটে সক্টের, এনজওি এবং উদ্ভাবনী-উদ্যোক্তাদরে সম্মলিতি প্রয়াসে বাংলাদশে তার অভীষ্ঠ লক্ষ্যে এগুচ্ছ।ে অভ্যন্তরীণভাবে উৎপাদতি পণ্যরে মূল্য যথাযথভাবে পাওয়া গলেে কল-কারখানার পাশাপাশি কৃষি ও পোশাক শল্পিে বনিয়িোগরে আগ্রহ বাড়ব,ে যা ত্বরান্বতি করবে উন্নয়ন-প্রত্যাশাক।ে”
বড় ধরনরে কোন প্রকল্প গ্রহণরে মধ্য দয়িে বাংলাদশে উন্নয়নরে মহাসড়কে ওঠনে।ি এটা সম্ভব হয়ছেে উন্নয়ন পরক্রিমায় সমগ্র জনগোষ্ঠকিে উদ্বুদ্ধ করার মধ্য দয়ি।ে জনগণকে ক্ষমতায়তি করা, নারী ক্ষমতায়ন, শক্ষিা-স্বাস্থ্য সচতেনতা বৃদ্ধি ইত্যাদরি মধ্য দয়ি।ে বাংলাদশেরে উন্নয়নরে এই ধারাক্রম গোটাবশ্বিে আলোড়ন সৃষ্টি করছে।ে
সীমতি সম্পদ নয়িে জাতরি জনকরে সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার দূরর্দশতিার্পূণ নতেৃত্বে বাংলাদশে দীপ্ত প্রত্যয়ে এগয়িে চলছ।ে আর সবকছিুই সম্ভব হচ্ছে শান্তি ও সম্প্রীতরি স্লোগানে সকলে উজ্জীবতি হওয়ায়।
বশ্বিশান্তি প্রতষ্ঠিাতওে বাংলাদশেরে সনৈকিরো অসামান্য অবদান রখেে চলছেনে। বাংলাদশেরে মানুষরে জীবনমানরে উন্নয়নে চলমান র্কাযক্রম আজ আর্ন্তজাতকি ফোরামওে সগৌরবে উচ্চারতি হচ্ছ।ে স্বাধীন বাংলাদশেরে অভ্যুদয়রে কছিু পরে হনেরি কসিঞ্জিার একবার বলছেলিনে বাংলাদশে হলাে ‘তলাবহিীন ঝুড়।ি’ যাই দাও না কনে ঝুড়রি তলা না থাকার কারণে সখোনে কছিুই অবশষ্টি থাকে না। সইে হনেরি কসিঞ্জিারও নইে, আগরে তলাবহিীন ঝুড়ি বাংলাদশেও নইে। গোটাবশ্বিে উন্নয়নরে রােল মডলে হসিবেে স্বীকৃতি পয়েছেে বাংলাদশে। বশ্বিে এখন বাংলাদশে স্বল্পোন্নত দশে থকেে উন্নয়নশীল দশেে উত্তরণরে পথে রয়ছে।ে শগিগরিই গ্র্যাজুয়শেন করবে বাংলাদশে।
বগিত দশ বছরে বাংলাদশে উন্নয়নে অভূতর্পুব সাফল্য র্অজন করছে।ে আজ সইে বড় বড় সাফল্যরে একটা ছােটখাটাে পােস্টর্মটমে করছ।ি বশ্বিব্যাংক ও এডবিরি সাহায্য ছাড়া সর্ম্পূণ নজিস্ব অর্থায়নে র্দুবার গততিে এগয়িে চলছে পদ্মা সতেুর নর্মিানকাজ। দৃশ্যমান হয়ছেে স্বপ্নরে পদ্মা সতেু। শুরুতে সবাই বলাবলি করছেলি নজি র্অথায়নে পদ্মা সতেু তরৈি সম্ভব হবে না। কন্তিু সম্ভাবনার বাংলাদশেে এখন প্রায় সবকছিু সম্ভব। র্বতমান সরকার ক্ষমতায় থাকলে আগামী বছররে মধ্যে পদ্মা সতেুর কাজ শষে হব।ে উন্নয়নে বাংলাদশেরে মাইলফলক হবে পদ্মা সতেু। পদ্মা সতেুর কাজ শষে হলে দৗেলতদয়িায় তরৈি হবে দ্বতিীয় পদ্মা সতেু। কয়কেদনি আগে উদ্বােধন হয়ছেে বশ্বিরে সবচয়েে বড় র্বাণ ও প্লাস্টকি র্সাজারি ইনস্টটিউিট। এত বড় র্বাণ ও প্লাস্টকি র্সাজারি ইনস্টটিউিট আমরেকিা, যুক্তরাজ্য, চীন, জাপানসহ বশ্বিরে আর কােথাও নইে এটা ভাবতইে র্গবে মাথা উঁচু হয়ে যায়। ৩০০ কােটি টাকার চকিৎিসা সরঞ্জাম কনোর কাজও শুরু হয়ছে।ে এসব অপ্রতদ্বিন্ধী উন্নয়নে এগয়িে যাচ্ছে বাংলাদশে। কয়কে মাস আগে বাংলাদশে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটলোইট-১ পাঠয়িছে।ে বাংলাদশেরে মানুষ কখনাে ভাবনেি বাংলাদশে মহাকাশে স্যাটলোইট পাঠাতে পারব।ে অন্যান্য দশেরে সঙ্গে পাল্লা দয়িে মহাকাশে আমরাও আমাদরে অস্তত্বি জানান দয়িছেি এটা ভাবলইে ভালাে লাগ।ে বাংলাদশেরে বরিাট র্অজন। জ্যাম কমানাের জন্য বশ্বিরে বড় বড় শহররে মতাে ঢাকা শহররে বুকওে তরৈি হচ্ছে মট্রোেরলে। মট্রোেরলেরে কাজ শষে হলে যখন ঝকঝক শব্দে মট্রোেরলে ছুটে বড়োবে ঢাকা শহররে বুকে তখন কি আপনি পুলক অনুভব করবনে না? নজিরে অজান্তে হলওে পুলক অনুভব করবনে। বাংলাদশে দুটি সাবমরেনি কনিছেে কছিু দনি আগ।ে ভারত ও ময়িানমাররে সঙ্গে সমুদ্রসীমা বরিােধ নষ্পিত্ততিে আমরা পয়েছেি প্রায় আরকেটি বাংলাদশেরে সমান সমুদ্রসীমা। তাছাড়া শতর্বষী বদ্বীপ পরকিল্পনায় সমুদ্র সম্পদ আহরণকে গুরুত্ব দয়ো হয়ছে।ে এখন সাবমরেনি দুটি সগৗেরবে ঘুরে বড়োয় বঙ্গােপসাগরে অতল জল।ে বাংলাদশেরে র্অজন সমুদ্ররে অতল জল থকেে মহাকাশরে ঊর্ধ্বসীমা পর্যন্ত। এসব দূরর্দশীর পরকিল্পনা এগয়িে দচ্ছিে বাংলাদশেক।ে ছটিমহল সমস্যা ছলি বাংলাদশেরে গলার কাঁটা। গত তনি যুগরেও বশেি সময় ধরে হাজার হাজার মানুষ ছটিমহলে নষ্পিষেতি হয়ে আসছলি। সসেব মানুষরে সবকছিুই ছলি কন্তিু বাস্তবে কছিুই ছলি না। মুখ থুবড়ে পড়ে ছলি মুজবি-ইন্দরিা চুক্ত।ি ছটিমহলবাসীর একটি স্বাধীন দশেরে স্বপ্ন মলনি হতে শুরু করছেলি। কন্তিু এখন ছটিমহল সমস্যার সমাধান হয়ছে।ে মানুষরে মুখে হাসি ফুটছে।ে বাংলাদশেরে মানচত্রি নতুন করে তরৈি হচ্ছ।ে রূপপুর পারমাণবকি বদ্যিুৎ কন্দ্রেরে কাজ চলমান। যখোন থকেে ২০২৪ সাল থকেে ১ হাজার ২০০ মগোওয়াট বদ্যিুৎ উৎপাদন করা যাব।ে রাশয়িার সহায়তায় রূপপুরে আরও ২ হাজার ৪০০ মগোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বদ্যিুৎ কন্দ্রে স্থাপনরে প্রাথমকি কাজ শষে হওয়ার পথ।ে জলবায়ু পরর্বিতনরে প্রভাব রােধে নবায়নযােগ্য জ্বালানভিত্তিকি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়ছেে যার মধ্যে ১৭টি সােলার র্পাক, ২টি উইন্ড পাওয়ার প্ল্যান্ট। বর্তমানে নবায়নযােগ্য জ্বালানভিত্তিকি বদ্যিুৎ উৎপাদন ৫১৮ মগোওয়াট, সােলার হােম সস্টিমে ২১৮.৪৮ মগোওয়াট, বায়ুচালতি বদ্যিুৎ কন্দ্রে ২.৯০ মগোওয়াট। নবায়নযােগ্য জ্বালানি ব্যবহার করে বদ্যিুৎ উৎপাদনে ও জলবায়ু পরর্বিতনরে প্রভাব রােধে বাংলাদশে হবে বশ্বিরে রােল মডলে। বদ্যিুৎ গ্রাহকসংখ্যা ১ কােটি ৮ লাখ থকেে ২ কােটি ৯৯ লাখ হয়ছে।ে এখন দশেরে ৯০ শতাংশ জনগােষ্ঠী বদ্যিুৎ সুবধিা পাচ্ছ।ে সবমলিয়িে বদ্যিুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ৪ হাজার ৯৪২ মগোওয়াট থকেে বড়েে ১৮ হাজার ৭৫৩ মগোওয়াট হয়ছে।ে
গ্যাস উত্তােলন বৃদ্ধি পয়েছে।ে সদ্য আবষ্কিৃত ভােলা গ্যাস ক্ষত্রেসহ দশেরে মােট গ্যাসক্ষত্রেরে সংখ্যা ২৭ট।ি যার মধ্যে থকেে ২০টি থকেে গ্যাস উত্তােলন করা হচ্ছ।ে র্বতমানে দনৈকি গ্যাস উৎপাদন ক্ষমতা ২ হাজার ৭৫০ মলিয়িন ঘনফুট।
দশেে মরেটিাইম ইউনভর্িাসটিি ও অ্যাভয়িশেন ইউনভর্িাসটিি প্রতষ্ঠিা করা হয়ছে।ে যা বাংলাদশেরে জন্য একটি সুদূরপ্রসারী ও যুগান্তকারী পদক্ষপে। ধীরে ধীরে এগয়িে যাচ্ছে বশ্বিবদ্যিালয় দুট।ি মডেকিলে ইউনভর্িাসটিি প্রতষ্ঠিা করা হয়ছে।ে নতুন করে আর কয়কেটি সরকারি মডেকিলে কলজে স্থাপন করা হয়ছে।ে দারদ্র্যিরে হার উল্লখেযােগ্য হারে কমছে।ে দনি দনি জাতীয় প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাচ্ছ।ে সবকছিু স্বপ্নরে মতাে হয়। সইে বাংলাদশে, এই বাংলাদশে। সবকছিু পছিয়িে উন্নয়নরে মহাসড়কে দুর্বার গততিে এগয়িে যাচ্ছে আমাদরে সবার প্রাণপ্রয়ি বাংলাদশে। নজিস্ব র্অথায়নে স্বপ্নরে পদ্মা সতেু, রূপপুর পারমাণবকি বদ্যিুৎ উৎপাদন কন্দ্রে, মট্রেো-রলে, রামপাল বদ্যিুৎ উৎপাদন কন্দ্রে, পায়রা সমুদ্রবন্দর, মাতারবাড়ি বদ্যিুৎ উৎপাদন কন্দ্রে ও দোহাজারী-কক্সবাজার-গুনদুম রলেলাইনরে মতো মগো প্রকল্পসহ বশিাল উন্নয়ন র্কমকান্ড বাস্তবায়ন করছে সরকার। রাজধানীর দৃশ্যপট বদলে যাচ্ছ।ে বদলে যাচ্ছে গ্রাম। বশ্বিসভায় বাংলাদশে এক অনন্য উচ্চতায় পৗেঁছছে।ে আর্ন্তজাতকি মহলে গুরুত্ব বড়েছেে বাংলাদশেরে। সাম্প্রতকি বছরগুলোতে অভবিাসন, জলবায়ু পরর্বিতন, টকেসই উন্নয়ন লক্ষ্য, সামুদ্রকি র্অথনীতসিহ বভিন্নি ক্ষত্রেে বাংলাদশেরে অবস্থান বশে জোরালো। রোহঙ্গিা সংকট মোকাবলোয় শখে হাসনিার মানবকি দৃষ্টভিঙ্গরি জন্য তাকে মধ্যপ্রাচ্যরে র্শীষস্থানীয় দনৈকি খালজি টাইমস, ‘নউি স্টার অব দ্য ইস্ট র্পূবরে নতুন তারকা’ হসিবেে আখ্যায়তি করছে।ে
ভারত ও ময়িানমাররে বপিক্ষে সমুদ্র বজিয়, মানবতাবরিোধী অপরাধরে বচিার, পোশাক রফতানতিে বশ্বিে দ্বতিীয় হওয়া, জাতরি জনকরে ৭ র্মাচরে ভাষণরে বশ্বি স্বীকৃত,ি উদ্যোক্ততাশূন্য বাংলাদশেে এখন লাখো উদ্যোক্তা তরৈি হওয়াসহ সামগ্রকি আমদানি ও রফতানতিে দশে এগয়িে চলছ।ে এক সময়কার আমদানি নর্ভির বাংলাদশে এখন আমদানরি বকিল্প পণ্যরে শল্পি-কারখানা গড়ে তুলছে।ে খাদ্য উৎপাদনে বশ্বিরে প্রথম সাররি দশেগুলোর কাতারে দশেরে নাম লখিয়িছেনে আমাদরে দশেরে কৃষকরা। সবকছিুকে পছিয়িে উঠে রোহঙ্গিা সংকট, যা একটি বশ্বৈকি রূপ নয়িে বাংলাদশেকে এক অভাবনীয় কূটনতৈকি চ্যালঞ্জেরে মুখে ঠলেে দয়িছে।ে সীমান্ত খুলে দয়িে রোহঙ্গিাদরে আশ্রয় দওেয়ার মাধ্যমে নজিরে অবস্থান স্পষ্ট করছেে বাংলাদশে, মানবকিতার অনন্য দৃষ্টান্ত দখেয়িছে।ে
তবে রাজনতৈকি বশ্লিষেকদরে মত,ে দশে উন্নয়নরে মহাসড়কে থাকলওে রাজনীততিে বরিাজ করছে অস্বস্ত।ি এ অস্বস্তরি বাতাবরণ দূর না করায় সরকারই সমালোচনার মুখোমুখি হচ্ছ।ে চর্তুথ বছরে সরকারকে মোকাবলিা করতে না হলওে বশে কছিু ঘটনা ও পরস্থিতিি মোকাবলিায় সরকারকে বগে পতেে হয়ছে।ে নত্যিপণ্যরে দাম সহনীয় র্পযায়ে রাখতে না পারায় সমালোচনার শকিার হতে হয়।
চর্তুথ বছর সরকাররে জন্য বড় ধরনরে চ্যালঞ্জে ছলি রোহঙ্গিা সংকট মোকাবলিা করা। কম সময়ে এত শারর্ণাথী আশ্রয় নওেয়ার বষিয়টি মোকাবলিা করার অভজ্ঞিতা অন্য দশেরে নইে। শখে হাসনিার নতেৃত্বে এ বষিয়ওে সফলতা দখোয় সরকার। প্রাথমকিভাবে আশ্রয় ও খাদ্যরে ব্যবস্থা হলওে তাদরেকে ফরেত পাঠানোর চ্যালঞ্জে এখনো সরকার কাটয়িে উঠতে পারনে।ি তবে শুরু থকেে সরকার রোহঙ্গিাদরে ফরেত পাঠাতে ব্যাপক কূটনতৈকি তৎপরতা শুরু কর।ে যার ফলে সারা বশ্বিে এ নর্যিাতনরে ঘটনায় ময়িানমাররে বরিুদ্ধে ধক্কিার উচ্চারতি হয় ও রোহঙ্গিাদরে ফরেত নতিে জাতসিংঘসহ বভিন্নি আর্ন্তজাতকি সংস্থার কণ্ঠ সোচ্চার হয়। শখে হাসনিার কূটনতৈকি সাফল্যে রোহঙ্গিা ইস্যুতে প্রায় পুরো বশ্বি আজ বাংলাদশেরে পক্ষ।ে
২০১৪ সালরে ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠতি নর্বিাচনরে পর সরকাররে যাত্রার শুরুতে পাশে ছলি শুধু ভারত। ফলে সরকাররে পক্ষে বশ্বিরে বভিন্নি দশে ও সংস্থার স্বীকৃতি আদায় ছলি সে বছররে প্রথম মাসগুলোতে কূটনীতকিদরে প্রধান কাজ। ময়োদরে শষে বছরে এসে দখো যাচ্ছ,ে বৃহৎ ও প্রতদ্বিন্দ্বতিার্পূণ শক্তগিুলোর সঙ্গে সর্ম্পকরে ভারসাম্য রক্ষার চষ্টোই কূটনতৈকি অঙ্গনে সরকাররে অন্যতম প্রধান কৌশল হয়ে উঠছে।ে
ভারত, চীন, রাশয়িা ও জাপানরে মতো র্অথনতৈকি শক্তগিুলো সরকাররে সঙ্গে সর্ম্পক ঘনষ্ঠি করছে।ে বাংলাদশে চীনরে ‘এক অঞ্চল ও এক পথ’ আর জাপানরে ‘বগি ব’ির মতো বৃহদায়তন উদ্যোগে যুক্ত হয়ছে।ে বশ্বৈকি শক্তগিুলোর সঙ্গে যুক্ততার অংশ হসিবেে মধ্যপ্রাচ্য, বশিষে করে সৌদি আরবরে সঙ্গে নতুনভাবে সর্ম্পক সম্প্রসারতি করছেে বাংলাদশে। ইউরোপরে সঙ্গে সর্ম্পকরে ক্ষত্রেে গুরুত্বর্পূণ একটি বতৈরণী ২০১৭ সালে সফলভাবে পার হয়ছেে সরকার।
২০১৬ সালরে শুরু থকেে অবধৈ বাংলাদশেদিরে ফরোনোর জন্য চাপ ছলি। বাংলাদশেকে চুক্তি করতে খসড়া দলিওে প্রায় দড়ে বছর নানাভাবে তা এড়য়িে যাওয়ার চষ্টো করছে।ে শষে র্পযন্ত সপ্টেম্বেরে চুক্তটিি সই করে বাংলাদশে। তবে এতে বাংলাদশে এটা নশ্চিতি করছেে যে ফরিে আসা লোকজনরে পুর্নবাসনে উন্নয়ন সহায়তা দবেে ইইউ।
ইউরোপরে সঙ্গে সর্ম্পকরে ক্ষত্রেে ৫ জানুয়াররি নর্বিাচনরে পরপর ইউরোপীয় র্পালামন্টেরে দুই প্রস্তাবকে গুরুত্বর্পূণ মনে করে বাংলাদশে। কারণ, ওই প্রস্তাব দুটতিে আর্ন্তজাতকি অপরাধ ট্রাইব্যুনালরে বচিার ও জামায়াতে ইসলামী সর্ম্পকে ইউরোপরে অবস্থান স্পষ্ট করা হয়ছে।ে ব্রাসলেসে ইইউ সদর দফতর এবং স্ত্রাসর্বুগে ইউরোপীয় র্পালামন্টেে নবিড়ি যোগাযোগরে ফলে এটা সম্ভব হয়ছেে বলে কূটনীতকিরা মনে করনে। মধ্যপ্রাচ্যরে সঙ্গে সর্ম্পকে একধরনরে গুণগত পরর্বিতন আনতে সক্ষম হয়ছেে বাংলাদশে।
গত বছর সরকাররে বৃহৎ দুইটি উন্নয়ন প্রকল্পরে কাজে দৃশ্যমান সফলতা আস।ে বড় ধরনরে চ্যালঞ্জে নয়িে শুরু করা পদ্মা সতেুর প্রথম স্প্যানটি স্থাপনরে মধ্য দয়িে নর্মিাণকাজ পুরোপুরি দৃশ্যমান হয় গত ১ অক্টোবর। এ ছাড়া গত ১ ডসিম্বের দশেরে প্রথম পারমাণবকি বদ্যিুৎকন্দ্রে নর্মিাণরে মূল র্পবরে কাজটি শুরু হয়।
২০১৬-১৭ র্অথবছরে দশেরে র্অথনতৈকি প্রবৃদ্ধরি (জডিপি)ি হার ৭ দশমকি ২৮ শতাংশ, বদৈশেকি মুদ্রার মজুদ ৩২ দশমকি ১ বলিয়িন ডলার ও রফতানরি পরমিাণ ৩৮ দশমকি ৫০ বলিয়িন ডলারে দাঁড়য়িছে।ে মাথাপছিু আয় বড়েে দাঁড়য়িছেে এক হাজার ৬১০ ডলার। এ সময়ে মুদ্রাস্ফীতি বগিত ৫৩ মাসরে মধ্যে র্সবনম্নি ডসিম্বেরে দাঁড়য়িছেে ৫ দশমকি শূন্য ৩ শতাংশ। দারদ্র্যি হার ৫৭ শতাংশ থকেে কমে দাঁড়য়িছেে ২২ শতাংশ। মানুষরে গড় আয়ু বড়েে দাঁড়য়িছেে ৭২ বছর। সরকার সামাজকি নরিাপত্তা বষ্টেনী র্কমসূচি সম্প্রসারণ ও তাতে র্অথ সহায়তা বৃদ্ধি করায় ৫৭ লাখ ৬৭ হাজার মানুষরে দারদ্র্যি থকেে মুক্তলিাভ সহজ হয়ছে।ে
সরকার শক্ষিা, স্বাস্থ্য, কৃষ,ি কূটনীত,ি বজ্ঞিান ও তথ্যপ্রযুত্ত,ি সামাজকি নরিাপত্তা বষ্টেনী, বদ্যিুৎ ও জ্বালানি খাতসহ বভিন্নি খাতরে উন্নয়নে বশে সাফল্য র্অজন করে বলে মনে করছনে সরকার সংশ্লষ্টিরা।