জনতার কলামঃআমরা কবে সুশিক্ষিত হব ? ওনি যথেষ্ট নম্র ভদ্র একজন মহিলা।তার উপস্থাপনা,বাচনভঙ্গি এবং একজন ডাক্তার হিসেবে তার পেশাদারি আচরণ সবাইকেই মুগ্ধ করেছে।
এবং করোনা নিয়ে কথা বলার মতো অনেক দায়িত্বশীল মন্ত্রীদের চেয়েও তার কথা বার্তা পরিমার্জিত,রুচিশীল,প্রাণবন্ত বলে মনে হয়েছে।
প্রতিটা দিন উনি যেভাবে মিডিয়া ফেইস করেছেন এবং জনগণের সামনে তথ্য উপস্থাপন এবং করণীয় সম্পর্কে অবহিত করেছেন তা প্রশংসার দাবীদার।সে নিজে অসুস্থ থাকার পরেও দায়িত্বে অবহেলা করেননি বিন্দু পরিমান। আর আমাদের এই প্রজন্মের কিছু সুশীল মানুষ তার শাড়ির সংখ্যা নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছে।
জঘন্য মনমানসিকতার মানুষ গুলো কি যানে যে, ওনার স্বামী ইঞ্জিনিয়ার রবিউল ইসলাম বাংলাদেশের পাওয়ার সেক্টরের অন্যতম প্রধান জায়েন্ট কোম্পানি এনার্জি প্যাকের চেয়ারম্যান। তিনিও কিন্তু একজন ডাক্তার এবং একজন প্রফেসর।তার মত অনেক দক্ষ মানুষ আছে যারা কিনা তাদের দক্ষতা আমাদের দেশে না থেকে বিদেশে কাজে লাগাচ্ছে।সে কিন্তু দেশের মাটিতেই দেশের মানুষের জন্যই তার শ্রম এবং মেধা দিয়ে যাচ্ছে।তার মুল্যায়ন আমরা কতটুকো করতে পারছি!?এরকম শাড়ি তিনি প্রতিদিন ২২ টা করে কেনার ক্ষমতা রাখেন, এটা তার পার্সোনাল ব্যাপার, এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কি আছে!
সত্যি ভাই দেশটা বড় অদ্ভুত!ভাল কাজ করতে গেলে কিভাবে টেনে নিচে নামানো যায়, সেটা ভালো পারি আমরা।