৭১ বাংলাদেশ প্রতিনিধিঃচট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (উত্তর) রাজিব বসাক বিপিএম, পিপিএম (বার) বলেন, খুলশী থানাসহ মেট্রোপলিটন এলাকার ১৬টি থানাকে অপরাধমুক্ত করতে প্রশাসন সব সময় জিরো ট্রলারেন্সের ভূমিকা রয়েছে। মাদক, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজসহ সকল অপরাধীদের নির্মূলে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান গুলোতে ও অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলোতে সিসি টিভির আওতায় আনা হবে, এজন্য প্রশাসনকে সমাজের বিত্তশালী সচেতন নাগরিকদেরকে আন্তরিকতার সহিত সহযোগিতা করতে হবে। এলাকার কিশোর গ্যাং অপরাধ চক্রকে আশ্রয়দাতা বড় ভাইদেরকে চিহিৃত করে আইনের আওতায় আনা হবে। সন্ত্রাসী অপরাধীদের কোন রাজনৈতিক পরিচয় দেখা হবে না। সন্ত্রাসীরা সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত। তাই সমাজের শান্তিপ্রিয় মানুষগুলোকে যারা শান্তিতে থাকতে দেয়না তাদেরকে সামাজিক ভাবে প্রতিরোধ করতে তরুণ ও যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রতিটি পরিবারের উঠতি বয়সী শিশু-কিশোরদের প্রতি অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। যাতে তারা কোন অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে না পড়ে। খুলশী থানার উদ্যোগে শহীদ নগর সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান। খুলশী থানার অফিসার ইনচার্জ প্রণব চৌধুরীর সভাপতিত্বে অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মো: কবির হোসেনর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বায়েজিদ বোস্তামী জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার পরিত্রাণ তালুকদার, ১৪ লালখান বাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবুল ফজল কবির আহমেদ মানিক, ৯, ১০ ও ১৩নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর আবিদা আজাদ, খুলশী থানা কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির আহ্বায়ক কাজী মাহমুদ ইমাম (বিলু), সদস্য সচিব অধ্যাপক মো: সাইদুল কবির বাহার। এতে আরো বক্তব্য রাখেন, ১৩নং পাহাড়তলী ওয়ার্ড কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম রাহাত, মহানগর আওয়ামী যুবলীগ সদস্য মো: আবু বক্কর ছিদ্দিক, জালালাবাদ হাউজিং সোসাইটির আলহাজ্ব শামসুল হক, হাইওয়ে প্লাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: শহিদুল ইসলাম, ব্যবসায়ী নেতা অহিদ চৌধুরী মুক্তি, কাজী মো: হারুনুর রশিদ, ইকবাল হোসেন, মিলন মাস্টার, সুরুজ মিয়া, আব্দুল মান্নান প্রমুখ। এসময় উপস্থিত ছিলেন, খুলশী থানার অপারেশন অফিসার এস.আই মো: নুর উদ্দিন, কমিউনিটি পুলিশিং অফিসার খাজা এনাম এলাহী, পাহাড়তলী পুলিশবিট ফাঁড়ি ইনচার্জ এস.আই মো: জাহাঙ্গীর আলম প্রমুক
Discussion about this post