কোরআন ওবিজ্ঞান
কবিঃ রফিকুল ইসলাম (খোকন)
জনতার কলামঃকোরআন,আল্লাহর নাজিলকৃত কিতাব
প্রতিটি মানব,মানবীর জন্য শ্রেষ্ট নেয়ামত।
এই কোরআনের আলোতে বিজ্ঞানের আবিষ্কার
মোবাইল,স্যাটেলাইট,রকেট,বিমান।
পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরুত্ব-নয়,কোটি,ত্রিশলক্ষ মাইল
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে খুঁজে আমরা পাই।
বিজ্ঞান বলেছে সূর্য অনেক বড়-তব পৃথিবীর তেরলক্ষ গুণ।
সূর্যের চলাচলের জন্য-বারোটি কক্ষপথ
কোরআন শরীফে আছে তার প্রমাণ।
তবে পৃথিবী কত বড় যানতে ইচ্ছে
বিজ্ঞান তার একটা আয়তন দিয়েছে।
কোরআন বলেছে,পৃথিবীর আয়তন বিজ্ঞানের মত সঠিক নয়।
বাদশা জুলকার নাঈমের জীবনী ঘাটলে তা,পাওয়া যায়।
জুলকার নাঈম ছিলেন ততকালীন সময়ে
এ পৃথিবীর বাদশা,বাহন ছিলো তার বাতাস।
বাতাসকে বলতেন যদি বাদশা
নিয়ে যাও আমাকে ওই গন্তব্যে,মুহুর্তে পৌছে দিতেন বাতাস।
একদিন ঘুড়তে,ঘুড়তে বাদশা পৃথিবীর উত্তর প্রান্তে।
অবস্থান করে দেখতে পায়,একদল মাজদুমান কাঁদছে।
বাদশা প্রশ্নঃকরলেন কাঁদছো কেন তোমরা
মাজদুমানরা বলছে আমরা নিরাপদ নয়।
পাহাড়ের ওই পাশে ভয়ংকর দানবের অবস্থান
মানুষ খেকো দানব ওরা,চালায় নির্যাতন।
মুহুর্তের মধ্যে বাদশা হাজির করলেন লোহা
আটকে দিলেন দুই পাহাড়ের গিড়ীপথ।
দানবেরা আটকে রইলো,লোহার প্রাচীরের অপপ্রান্তে।
বিজ্ঞানীরা আজো অনেক গবেষণা চালাচ্ছে
রকেট,বিমান,স্যাটেলাইট,চালিয়েও পায়নি খুঁজে।
জুলকার নাঈমের প্রাচীরের ওই পাশে
একটা পৃথিবী,ছোট হোক-বড় হোক,এ পৃথিবীর অংশ।
তাই পৃথিবীর যে আয়তন দিয়েছে বিজ্ঞান
মানতে হচ্ছে বড় কষ্ট?
হয়তো একদিন বেড়িয়ে আসবে পুরো পৃথিবীর তথ্য।