জনতার কলামঃএকটি বাহিনীর দুইটি কেন্দ্রীয় কমিটি আইনগত কোন ভিত্তি আছে কি?তাও আবার চলে বহিরাগতদের নির্দেশে
১/৯/২০১৮ ইং তারিখ গ্রামপুলিশ কর্মচারী ইউনিয়ন ২৩/২ তোপখানা রোড প্রধান কার্যালয় চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল ও মহাসচিব এম এম নাছিরের নেত্রিত্বে বাড়তি বেতনের দাবীর আলোকে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৩/৯/২০১৮ ইং তারিখ আবার সেই একই দাবীর আলোকে গ্রামপুলিশ বাহিনীর আরেকটি কেন্দ্রীয় কমিটির দাবীদার সভাপতি ভবেন বাবু ও ভার প্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেনের নেত্রিত্বে বহিরাগত ব্যাক্তি জহিরের নির্দেশে ৮/৪- এ সেগুনবাগিচা (তোপখানা রোড), ৫ ম তলা, ঢাকা ১০০০, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এরা দুটি কমিটিই দাবী করে গ্রামপুলিশ কর্মচারী ইউনিয়নের প্রধান কার্যালয়, একটি বাহিনীর দুটি প্রধান কার্যালয় হতে পারে কি? আবার বাড়তি বেতনের কৃতিত্বের দাবীদার ও দুই কমিটির দুই নেতারাই করে আসছে। এক কমিটি চেয়ারম্যান কমান্ডার মোস্তফা কামাল দাবী করেছে আমাদের কারনেই বেতন বাড়ানো হচ্ছে আবার অপর কমিটির সভাপতি ভবেন বাবু দাবী করছে আমাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনে বেতন বাড়ানো হচ্ছে। দুটি কমিটিই চলছে বহিরাগতদের নির্দেশে গ্রামপুলিশ বাহিনী আজ বহিরাগতদের হাতে জিম্মি। তাই আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া সকলের কাছে জানতে চাই সরকারী পোশাক পরিহিত একটি বাহিনী সদস্যরা বহিরাগতদের নির্দেশে মিটিং মিছিল ও সভাসমাবেশ করার আইনগত কোন ভিত্তি আছে কি? আর একটি বাহিনীর দুইটি কেন্দ্রীয় কমিটি থাকার আইনগত কোন ভিত্তি আছে কি?
কমান্ডার এম এম লালমিয়া
গ্রামপুলিশ কমান্ডার( দফাদার)
সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক
জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটি,ধামরাই,ঢাকা।
মোবাইলঃ০১৭৮৯৪১৫৩১৯/০১৯২১৩৭৬৫৭৭.(লালমিয়া লালমিয়া ফেসবুক ওয়াল)