জনতার কলামঃসরকারী ভাবে যাকাত ও ফেতরায় টাকা আদায় করলে ১০০% দরিদ্র মুক্ত দেশ গড়া সম্ভব।
আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া গভীরভাবে চিন্তা করে দেখলাম দেশটাকে অতিসহজেই দরিদ্র মুক্ত করে সত্যিকারের উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করা সম্ভব। যে দেশে থাকবেনা একজন মানুষও দরিদ্র । যেহেতু বাংলাদেশ একটি মুসলীম দেশ এদেশে মুসলমানের সংক্ষা শতকরা ৮০% আর মুসলিম আইনের কোরআন ও হাদিস মোতাবেক যাকাত ও ফেতরা দেওয়া ফরজ সেহেতু যাকাত এবং ফেতরাকে সরকারী ভাবে বাদ্যতামূল্যক করা উচিত। আর এই ফরজ কাজটি যদি ১০০% ইসলামিক নিয়ম মেনে সম্পদের সঠিক হিসাবের মাধ্যমে সরকারী ভাবে বাদ্যতামূল্যক এবং সরকারী ভাবে আদায় করা হয় তাহলে প্রতিবছর যে পরিমান টাকা আদায় হবে তা দিয়ে লাখো লাখো নিম্নবিত্ত মানুষগুলিকে মধ্যবিত্ত করা সম্ভব। তাহলে দেশের এতিম খানার ছেলে মেয়ে গুলি না খেয়ে থাকবে না, দেশের বিদ্যাশ্রমের মানুষ গুলি না খেয়ে থাকবে না, দেশের মাদ্রাসা গুলির ছেলে মেয়েরা না খেয়ে থাকবে না। দেশে আর কোন ভিক্ষুক খুজে পাওয়া যাবেনা। প্রয়োজনে এই যাকাত ও ফেতরার টাকা উত্তোলন ও সঠিক ভাবে বিতরনের জন্য আলাদা হেড অফিস ও আলাদা ব্যাংক হিসাব খোলা হউক। আর এই যাকাত ও ফেতরার টাকা আদায়ের ভার সিটি কর্পোরেশনের আওতায় সিটি মেয়রের অধিনে আদায় ও পৌরসভা এরিয়ার দায়িত্ব পৌরসভার কর্মকর্তাগন ও গ্রাম অন্চলের আদায়ের ভার স্থানীয় সরকার বিভাগ দ্বারা পরিচালিত ইউনিয়ন পরিষদের কর্মচারীদের মাধ্যমে আদায় করা দরকার। আদায়কৃত অর্থ আদায় শেষে হেড অফিসে বা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া ১০০% নিশ্চয়তা দিয়ে বলছি এটা একটা মহৎ কাজ। সরকারী ভাবে এ নিয়ম চালু করা হলে একদিকে হাদিস মোতাবেক ইসলামিক নিয়ম পালন করা হবে, প্রর্তেক মুসলমানের সম্পদ হালাল হবে, অতি সহজেই দারিদ্রতা দূর করা সম্ভব হবে। তাই আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া দেশের বুদ্ধীজিবী মহলের এবং দেশরত্ন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্শন করছি বিষটি বিবেচনা করিয়া প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করিলে দেশটা আরো তারাতারি উন্নত এবং শক্তিশালী দেশে রুপান্তর করা সম্ভব।
কমান্ডার এম এম লালমিয়া
সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক
জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটি,ধামরাই,ঢাকা
মোবাইলঃ০১৭৮৯৪১৫৩১৯/০১৯২১৩৭৬৫৭৭.