জনতার কলাম-আমাদের দুর্ভাগ্য যে- নওগাঁ’র সিংহ পূরুষ প্রয়াত জননেতা আব্দুল জলিল বেঁচে নেই।
এখানে সংবিধান বলছে জনগনের পুষ্টির স্তর- উন্নয়ন ও জনস্বাস্থ্যের উন্নতিসাধনকে রাষ্ট্র অন্যতম প্রাথমিক কর্তব্য বলিয়া গন্য করিবেন।
তাহলে প্রশ্ন( ১) পরিতোষের নতুন করে মদের বার নওগাঁর জনগনের কোন ধরনের পুষ্টির মান নিশ্চিত করতে চায়?
বলা হয়েছে – বিশেষতঃ আরোগ্যের প্রয়োজনে।
প্রশ্ন(-২) পরিতোষ বাবু নওগাঁর জনগনকে কোন ধরনের
রোগ থেকে আরোগ্যের প্রয়োজনে মদের বার স্থাপন করতে চাইছে?
বলা হয়েছে- কিংবা আইনের দ্বারা আরোপিত নির্দিষ্ট অন্যবিদ প্রয়োজন ব্যাতিত মদ্য ও অন্যান্য মাদক পানিয় ও স্বাস্থ্যহানিকর ভেজষের ব্যবহার নিষিদ্ধকরণে জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করিবেন।
রাষ্ট্র নিজেই বলছে মদ অন্যান্য মাদক পানীয় স্বাস্থ্য হানিকর তবে আরোগ্য ও চিকিৎসার প্রয়োজনে আইন অনুমোদন দিতে পারে।
প্রশ্ন-(৩) তাহলে পরিতোশ বাবু কি কি নির্দিষ্ট কারণ দেখিয়ে এই বার স্থাপনের আইনানুসারে অনুমোদন নিয়েছেন??
ব্যাখা নওগাঁ’র জনগন জানতে চায় বলতে হবে??
দুঃখ একটায় নওগাঁর সিংহ পূরুষ প্রয়াত জননেতা আব্দুল জলিল বেঁচে নেই। তিনি থাকলে এত বড় দুঃস সাহস কখনোই হতো না।
প্রকৃত অভিভাক ছিলেন তিনি বেঁচে থাকতে নওগাঁ মানুষের কথা ভেবে নওগাঁ সদর সরকারি হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস স্থাপন করেছিলেন,
নওগাঁর মানুষের সুস্থতা’ ও সুস্বাস্থ্যের উন্নতির কথা মাথায় রেখে।
সরকারি হাসপাতালকে ২৫০ শয্যাতে রুপান্তর করেছিলেন।
কিন্তু নওগাঁর মানুষে দুর্ভাগ্য তিনি নেই….