জনতার কলামঃএকটি দেশে একটি সরকার থাকে ৫ বছর আর সে সরকার দেশ পরিচালনা করেন । ৫ বছর পর নির্বাচন হয় আর নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠন করা হয় ঠিক তেমনি সকল সংগঠন তিনবছর পরপর বা ৫ বছর পরপর নির্বাচনের মাধ্যমে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক সহ সকল পদের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করেন।
তাহলে গ্রামপুলিশ বাহিনীর কেন্দ্রীয় কমিটি দুইটি কেন?
অন্যান্য সকল কমিটি বা রাজনৈতিক সংগঠন সংলাপের মাধ্যমে সকল সমস্যার সমাধান করে কিন্তু গ্রামপুলিশ বাহিনী তা করেনা কেন? বর্তমানে যে কোন বিষয়ে গ্রামপুলিশ বাহিনীর কিছু হলে আলিম কমিটি দাবী করে এটা তাদের কারনে হয়েছে অপরদিকে ভবেন কমিটি দাবী করে এটা তাদের কারনে হয়েছে। আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া চাই বাংলাদেশে গ্রামপুলিশ বাহিনীর একটি কমিটি থাকবে। প্রয়োজন হলে আলিম কমিটির বর্তমান সভাপতি কমান্ডার মোস্তফা কামাল ও ভবেন কমিটির সভাপতি ভবেন বাবু এবং প্রতি কমিটি থেকে ৫ জন করে সদস্য সংলাপে বসা হউক। প্রয়োজন হলে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন করা হউক। গ্রামপুলিশ বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনের মাধ্যমে যদি কমান্ডার মোস্তফা কামাল কে বা ভবেন বাবুকে বা অন্য কাউকে সভাপতি নির্বাচিত করে সেই হবে বাংলাদেশ গ্রামপুলিশ বাহিনীর সভাপতি/ সাধারন সম্পাদক। তাতে করে গ্রামপুলিশ বাহিনীর একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হবে। আর কেন্দ্রীয় কমিটি যদি শক্তিশালী হয় তাহলে জেলা ও থানা কমিটিগুলিও শক্তিশালী হবে ।
এ ব্যাপারে আপনাদের মতামত কি?
মতামত জানাতে ভুলবেন না।
কমান্ডার এম এম লালমিয়া
সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক
জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটি,ধামরাই,ঢাকা।
মোবাইলঃ০১৭৮৯৪১৫৩১৯/০১৯২১৩৭৬৫৭৭