সম্পাদকীয়ঃ শিক্ষার্থীরা (ছাত্রছাত্রী) পথে নেমেছে। যানবাহন অবরুদ্ধ। যান চলাচল বন্ধ। শহরে অচলাবস্থা। এ দৃশ্য নতুন কিছু নয়। দেখে আসছি দীর্ঘদিন থেকে। যখনই কোনো অঘটন ঘটে তখনই শিক্ষার্থী সমাজের এই প্রতিক্রিয়া। দাবি- ‘অঘটনের প্রতিকার চাই।’সে অঘটন বেপরোয়া বাস চালনায় পথচারীর মৃত্যু। কিংবা বেপরোয়া প্রাইভেট গাড়িচালক এক গাড়ি অপরটিকে টেক্কা দিয়ে এগিয়ে যাওয়ার উন্মাদনায় মৃত্যু। এমনও দেখা গেছে, গাড়ি বা বাস ফুটপাতের ওপর উঠে পথচারীদের চাপা দিয়েছে, কখনও রাস্তার পাশে অবস্থিত দোকানে ঢুকে পড়েছে। সবকিছু মিলে অস্বাভাবিক মৃত্যু, যার নাম হত্যা। হোক তা সাধারণ পথচারী বা স্কুল-কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী।গত কয়েক দশকে আমরা মনে করতে পারি এমন অনেক শোকাবহ মৃত্যু তথা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা। যেমন মহানগর ঢাকা বা নগর-বন্দরের রাজপথে, তেমনি হাইওয়ে তথা জনপথের বাস-ট্রাক বা কখনও মোটর গাড়ির বেপরোয়া, নিয়ম-কানুনহীন, প্রচণ্ড গতিতে চালনার কারণে সংঘটিত অবাঞ্ছিত মৃত্যুর ঘটনা। এসব ঘটনার প্রধান অপরাধী বাস বা ট্রাক, প্রধানত বাসচালক।
Discussion about this post