জনতার কলাম,কোহিনূর রহমান কেয়াঃময়মনসিংহ মহিলা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সামনে,মহিলার নগ্ন মূর্তি সরিয়ে ফেলতে হবে।মহিলারা মায়ের জাতি।সেই মায়ের জাতিকে নগ্নভাবে উপস্থাপন করে কি বোঝাতে চাইছেন কর্তৃপক্ষ? কি শেখাতে চাইছেন স্টুডেন্টদের?
মহিলাদের রাস্তা ঘাটে যথেচ্ছাচারভাবে যাতে ধর্ষিত হয়, এই নগ্ন মূর্তি দিয়ে আপনারা সেটিই শেখাচ্ছেন কি?আমি কোহিনূর রহমান কেয়া,একজন মা,একজন বোন,একজন নারি,একজন শিক্ষক হয়ে প্রতিবাদের ভাষায় বলছি।এই নগ্ন মূর্তি অতি শিঘ্রই সরিয়ে ফেলতে হবে, হবে ই হবে।
যেসব শিক্ষক, কর্তৃপক্ষ বা যারাই এই নগ্ন মূর্তি টাকে প্রতিষ্ঠানের সামনে রাখার জন্য অনুমতি দিয়েছেন।আমি ঘৃণার সাথে বলছি,আপনারা কি মানুষের পর্যায়ে পড়েন?আপনাদের কি মা,মেয়ে নেই?এই মূর্তি গুলো কি আপনাদের যৌন উত্তেজক মেডিসিন? এগুলো দেখে কি শরীরে শুড়শুড়ির অনুভূতি নিয়ে মহিলাদের ক্লাসে ঢুকে পড়াতে গিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়?তা না হলে কোন কারনে এই নগ্ন মূর্তি তৈরি করে মহিলা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সামনে বসানো হলো?আমি জানতে চাই!কর্তৃপক্ষ জবাব দিন??
আমি সমস্ত নারি ও নারি শিক্ষকদের পক্ষ থেকে এর জোরালো প্রতিবাদ করছি।
কোহিনূর রহমান কেয়া
যুগ্ম মহাসচিব
বাশিস—( নজরুল)
সহ সভাপতি,
মহিলা আওয়ামী লীগ
এর পোস্ট হতে সংগৃহীত।