জন্ম যেত নিয়েছি মৃত্যু তো একদিন হবেই ভয় করিনা মানবজাতিকে ভয় করি উপরের আল্লাহকে। কেনই বা বলছেন এ কথা খোকা, সবাই নিজেকে নিয়ে ভাবলেও দেশকে নিয়ে ভাবছেন তিনি। সূত্র ছাড়া যেমন অংক মেলে না, ঠিক তেমনি কারণ ছাড়া কেউ কোন কথা বলেন না।
জানাগেছে সাংবাদিকতা পেশায় ছোট্ট একটি উপজেলা প্রতিনিধি থেকে, জেলা প্রতিনিধি, বিভাগীয় প্রতিনিধি, বিশেষ প্রতিনিধি, স্টাফ রিপোর্টার ও বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেছেন অনেক সোসাইটিল মিডিয়াতে। কিভাবে পরিচিত হয়ে কাজ করেছেন, উপজেলা প্রতিনিধি থেকে বিভিন্ন পদে এ ব্যাপারে খোকার কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি জানিয়েছেন। সাহস সততার সাথে কাজ করে এগিয়ে যাচ্ছেন বহুদূর, বিভিন্ন সময় বড় বড় রাজনীতি ব্যক্তিদের অপকর্ম চোখে পড়লে তা তুলে ধরতেন। একাধিক ভাবে কিছু বেক্তি দিয়ে হুমকি দিলে তবুও তাদের সকল কিছু বারন করে কলম চালিয়ে গেছেন। ক্ষমতা দিয়ে নয় যোগ্যতা দিয়ে কাজ করে পরিচিত লাভ করেছেন। সাধারণ অসহায় রাজনীতি সকলের কাছে সত্ত প্রকাশ করে জনগণের সামনে অপকর্মের চিত্র গুলো তুলে ধরেন সব সময়। সত্য প্রকাশের মাধ্যমে হয়েছেন কেউর প্রিয় বন্ধু আবার আবার হয়েছেন অনেকেরই শত্রু। দেশের সকল ধরনের সংবাদ প্রচার করতেন চিপায় চাপায় অলি-গলি ঘুরে ঘুরে। তিনি বলেন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধ করে সাংবাদিকতা চালিয়ে যাবেন । যতদিন উপর আল্লাহ হয়াত রেখেছেন ততদিন বেঁচে থাকব, কেউ হাজার চেষ্টা করলেও পৃথিবী থেকে বিদায় করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
একাধিক ভাবে অনেকে জানিয়েছেন খোকার মত দুরান্ত সাহসী প্রতিটা ঘরে ঘরে আরেকটি খোকা যেন জন্ম নেয়। অনেক সময় দেখা যায় খোকা মেধা শ্রম দিয়ে গায়ের ঘাম ঝরিয়ে কারেন্টের কাজ করে রোজকার করেন। কিন্তু এসব টাকা কি করেন এমনটাই প্রশ্ন ছিল অনেকেরই, তবু কেউর সাথে উত্তেজিত না হয় হাসিমুখে উঠে বলতেন আমি নিজেই খরচ করি। তার সত্যি কারের রূপটা যখন আলোর পথে চলে এসেছে, তখন জানা গেছে প্রতিবন্ধী অসহায়দের মাঝে বিভিন্নভাবে দান করে যাচ্ছেন তিনি। কখনো কেউ কে প্রকাশ্যে দান করেন না, গোপনে দান করেন আল্লাহ পাক তাঁর দামটা কবুল করেন যেন। লোক দেখানোর জন্য দান করেন না তিনি সাহায্যের জন্য দান করে যাচ্ছেন। এদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক লোকের হুমকির মুখে পড়ে যান মাঝে মাঝে মূল উদ্দেশ্য তাদের একটি। কোন বিপদে সমস্যায় পড়লে তাদের কাছে না চুটে কেন খোকার কাছে ছুটে বেড়াচ্ছেন। তারা আরও জানিয়েছে টাকা পয়সা না থাকলেও রয়েছেন তার বুক ভরা সকলের জন্য অনেক ভালোবাসা। সবাই তার ক্ষতি করতে চাইলেও তিনি কারোর প্রতি প্রতিবাদ করেননি আজও। অনেক সময় দেখা গেছে যাদের সাথে একসাথে পড়াশোনা করেন, তারা মাঝে মাঝে খোকাকে বিভিন্ন জায়গা আটকে হুমকি দুমকি দেন। একাধিক ভাবে অনেকবার তাকে ক্লাবে দরজা বন্ধ করে আটকে রাখতেন তবুও তাদের প্রতি রাগ ক্ষোভ প্রকাশ করতেন না তিনি। অনেক সময় দেখা যেত যারা খোকাকে আটকে হুমকি-ধমকি দিত তাদের ভিতর অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় বিপদে পড়ে যেতেন। সে বিপদে এগিয়ে যেতেন তিনি যখন তাদের ভুলটা ভাংতো
Discussion about this post