বিশেষ প্রতিবেদকঃমহামারি করোনা পরিস্থিতি ও বেকারী উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির ফলে হিমশিম খেতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। কোন উপায় না পেয়ে উৎপাদিত পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করতে যাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
সিলেটে শনিবার (২০ ফেব্রæয়ারি) থেকে বেকারীর সব ধরনের পণ্যে শতকরা ২০ভাগ দাম বৃদ্ধি করা হবে বলে বাংলাদেশ ব্রেড, বিস্কুট ও কনফেকশনারী প্রস্তুতকারক সমিতি সিলেট জেলা নেতৃবৃন্দ এ সিদ্ধান্ত জানান।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ ব্রেড, বিস্কুট ও কনফেকশনারী প্রস্তুতকারক সমিতি সিলেট জেলার সভাপতি ছালেহ আহমদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ব্যবসায়ী বিভিন্ন সংকটের কারণে ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছেন। এছাড়াও বেকারীর প্রতিটি পণ্য তেল, ময়দা, চিনির দাম অধিক করা হয়েছে। তাই আমরা বেকারীর প্রতিটি পণ্যে শতকরা ২০ভাগ দাম বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক চৌধুরী রুম্মান বলেন, বেকারীর এমন কোন উপকরন নেই যার মূল্য বাড়েনি। আমরা ব্যবসার পাশাপাশি পণ্যের মান সঠিক রাখতে বাধ্য হয়ে পণ্যের মূল্য বাড়িয়েছি।
বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে ব্রেড, বিস্কুট ও কনফেকশনারী সহ প্রভৃতি মালামাল মূল্য বৃদ্ধি নির্ধারণে বাংলাদেশ ব্রেড, বিস্কুট ও কনফেকশনারী প্রস্তুতকারক সমিতি সিলেট জেলার এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৫ ফেব্রæয়ারি) সিলেট নগরীর আম্বরখানাস্থ একটি অভিজাত হোটেলের কনফারেন্স হলে এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়।বাংলাদেশ ব্রেড, বিস্কুট ও কনফেকশনারী প্রস্তুতকারক সমিতি সিলেট জেলার সভাপতি ছালেহ আহমদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও মুজিবুল হক চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, করিম উল্লাহ হেলাল, নাবিদ এনাম চৌধুরী, আখছারুজ্জামান চৌধুরী, ফজলুল হক, মো. আব্দুল হান্নান, জাকির হোসেন, কামাল হোসেন, সৈয়দ গোলাম রব্বানী, কৃষ্ণ রায়, খাইরুল আলম, উজ্জল মিয়া, হারুনুর রশীদ, ইকবাল হোসেন চৌধুরী, জেবুল করিম চৌধুরী, গোলাম সোবহানী, কামরুল হামিদ, জহিরুল আলম, কামিনী ঘোষ, আশিক মিয়া, মাওলানা আজিজুর আহমদ, মো. বিল্লাল, জামাল মিয়া, মিজানুর রহমান, মুমিনুল ইসলাম, রাশেদুল ইসলাম প্রমুখ।
Discussion about this post