মোঃ ফয়সাল এলাহীঃনাসির খালের সঙ্গে হচ্ছে সংযোগ খাল উত্তর পাঠানটুলীর আকবর শাহ মাজার হয়ে নাসির খাল পর্যন্ত সংযোগ খালের কাজ শুরু হয়েছে। একইসঙ্গে দেওয়ানহাট হতে চৌমুহনী পর্যন্ত পূর্বাংশের সরু নালা প্রশস্তকরণ ও সম্প্রসারিত ফুটপাত নির্মাণ ও চলছে আনুমানিক প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে এসব উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানাগেছে । ২৩ নাং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ জাবেদ বলেন, আকবর শাহ মাজার থেকে নাসির খাল পর্যন্ত আগে কোন খাল ছিল না। সরু একটি পাইপ দিয়ে বাটালি হিল থেকে আসা পানির ঢল নাসির খালে পড়তো। কিন্তু পাইপটি এতো অধিক পানি ধারণ করতে পারতো না। এতে করে পাইপ উপচে আশপাশের বাসায় পানি ওঠে যেতো। সৃষ্টি হতো জলাবদ্ধতা। দুই সুপারিওয়ালা পাড়ার ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ আবর্জনা বাহিত জলজটে পড়ে চরম দুর্ভোগ পোহাতো। সংযোগ খালটি হয়ে গেলে বাসিন্দাদের আর এই দুর্ভোগ পোহাতে হবে না। এদিকে, নগরীর দেওয়ানহাট হতে চৌমুহনী পর্যন্ত রাস্তার পূর্বাংশের নালাটিও প্রশস্তের কাজ চলছে । এটি ৪ ফুট প্রশস্ত এবং গভীর করা হচ্ছে। নালার উপর স্ল্যাব বসিয়ে পাশের রাস্তার বক্স কালভার্টের সমউচ্চতা করে তৈরির ফলে ফুটপাতটি আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রশস্ত হবে। পথচারী চলাচলে সুবিধা হবে। তবে, স্থানীয়দের অনেকেই অভিযোগ করেছেন নালা ও ফুটপাত প্রশস্ত করা হলেও এর সুফল পথচারী কিংবা জনগণ পাবেন না। কারণ মোটর পার্টসের ব্যবসায়ীরা যেভাবে নির্বিচারে তাদের উচ্ছিষ্ট ফুটপাত ও নালায় ফেলে তাতে নালাটি দ্রুত ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতার কারণ হবে। একইসঙ্গে এসব আবর্জনার কারণে রাস্তা দিয়ে পথ চলাচলেও ব্যাঘাত ঘটবে। এ বিষয়ের কোন প্রতিকার আছে কিনা, জানতে চাইলে কাউন্সিলর জানান ২৩ নম্বর উত্তর পাঠানটুলী ওয়ার্ডে কমবে ৮ সহস্রধিক লোকের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ , এটি রোধ হতে পারে শুধুমাত্র মোটর পার্টস ব্যবসায়ীদের সচেতন মানসিকতার মাধ্যমে। তারা যদি আবর্জনা যত্রতত্র না ফেলে নির্দ্দিষ্ট স্তানে ফেলেন কিংবা ফেলতে কর্মীদের বাধ্য করেন, তাহলে সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। এ ব্যাপারে মোটর পার্টস ব্যবসায়ী সমিতির হস্তক্ষেপ এবং কঠোর পদক্ষেপ একান্তভাবে কামনা করেছেন কাউন্সিলর জাবেদ। পাশাপাশি আবর্জনা ফেলে যারা নালা ভরাট করছে ও ফুটপাতে স্বাভাবিক চলাচল বাধাগ্রস্ত করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ারও কথা জানান তিনি । ২৩ নাং ওয়ার্ড এলাকা বাসি জানান কাউন্সিলর মোহাম্মদ জাবেদ এর নিজের উদ্দ্যেগে উক্ত ওয়ার্ডে অনেক উন্ন্যয়ণ হয়েছে এবং উন্ন্যয়ণের কাজ অব্ব্যহত রয়েছে । মোহাম্মদ জাবেদের প্রতি আস্তা রয়েছে এলাকা বাসির ।