জনতার কলাম,ছোটন কান্তি নাথ,চকরিয়া ঃমনির আহমদ পেশাগতভাবে একজন সাংবাদিক। তিনি দীর্ঘবছর ধরে এই পেশায় রয়েছেন। টিভি চ্যানেলেও কাজ করেছেন। পাশাপাশি দৈনিক খবরপত্র পত্রিকার কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি। পেশাগত কারণে তিনি জেলার প্রত্যন্ত এলাকায়ও যেতে পারেন।
তবে হ্যাঁ, ওনি যদি এই পেশার ভয় দেখিয়ে কারো কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা চান বা চাঁদা দাবি করেন অথবা টাকা দাবি করেন, তাহলে সেই সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।
কিন্তু সাংবাদিক “মনির আহমদ” এর গলায় যেভাবে “ভুয়া সাংবাদিক” লিখে ছবি তোলা এবং মারধরসহ ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো হয়েছে তা আইন হাতে তুলে নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া মনির আহমদ ভুয়া সাংবাদিক নন।
ধরে নিলাম মনির আহমদ পেটের দায়ে চাঁদাবাজি করতে গেছে। তাই বলে আইন-আদালতের বদলে আগেভাগে কোন জনপ্রতিনিধি কর্তৃক এভাবে কাউকে প্রকাশ্যে মারধর করতে পারেন কী-না?
একজন পেশাদার সাংবাদিককে এভাবে অপমান- অপদস্ত করার ঘটনায় জড়িতদেরও আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি এই ঘটনার তীব্র নিন্দাসহ চকরিয়া থেকে যারা এই ঘটনা ঘটিয়ে দেওয়ার কলকাঠি নেড়েছে তাদের মুখে থুঁ থুঁ দিচ্ছি।
প্রসঙ্গত- মনির আহমদের সাথে আরো একজন না-কী চকরিয়া থেকে মহেশখালীর কালারমারছড়ায় গিয়েছিল। তবে সে কার ফোনে ছাড়া পেয়েছে এবং চকরিয়া প্রেস ক্লাবের কোন নেতা মনির আহমদকে ভুয়া সাংবাদিক বলে সার্টিফিকেট দিয়েছে, তাও সবার জানা দরকার।