৭১ বাংলাদেশ প্রতিবেদকঃ ছাত্রলীগ নেতা রনি’র মতো ওসি আজিজ এবং আরো বহু মানুষের টাকা আত্মসাৎ করেছিলো এই রাশেদ মিয়া।সূত্র জানায় ২০১৬ সালের ২০মার্চ এই রাশেদ মিয়া চকবাজার থানার সাবেক ওসি আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধেও একই কায়দায় ৭০ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলেছিলো।তখনো এবারের মতো CCTV ক্যামেরার শুধু ছবি দিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছিলো।পুলিশের ওসি ৭০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছে খবর দেখে সারা দেশে আলোচনার ঝড় উঠলে ওসি আজিজকে বগুড়া বদলি করে দেয়া হয়। নূরুল আজিম রনির মতো গভীর সখ্যতা করে ওসি আজিজ আহমেদ ও তার কয়েকজন বন্ধু থেকে এক্সপোর্ট ইনপোর্ট ব্যবসার কথা বলে রাসেদ ৮২ লাখ টাকা ধার নিয়েছিলো। পাওনা টাকা চাইতে ওসি আজিজ সহ অন্য এক পাওনাদার তার অফিসে গেলে রাশেদ সেদিনও অসহায়ের মতো চুপচাপ ছিলো।পরে ভিডিও থেকে ছবি নিয়ে রাসেদ ওসি আজিজ ও তার বন্ধুদের টাকা ফেরত না দিতে চাঁদাবাজি মামলা করে।, দুইটা ঘটনা এক করলে পরিস্কারভাবে বুঝা যায়,সরকারী কর্মকর্তা অথবা সরকারী দলের নেতাদের সাথে আন্তরিক ভাবে মিশে ব্যবসার নামে টাকা হাতিয়ে নেয়া এই রাশেদের মূল কাজ।টাকা ফেরত চাইতে আসলে সে CCTV ক্যামেরা চালু করে এমন ভাব নেয় ,যাতে করে তার প্রতি রাগ আসে মানুষের।আর ভিডিও গুলোর সাউন্ড বন্ধ করে অথবা ভিডিও থেকে ছবি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করে টাকা আত্মসাত করা হচ্ছে রাশেদের মুল পেশা।
Discussion about this post