সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে বসে শেখ হাসিনা পরিকল্পনা করেছিলেন দিনবদলের সনদের। আর ক্ষমতায় এসে সেটারই বাস্তবায়ন করেছন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৭ সালে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আমাকে তখন রাজনীতি থেকে বিতাড়নের ষড়যন্ত্র চলছিল। কিন্তু জেলখানায় বসে ক্ষমতায় গেলে দেশের উন্নয়নে কী করতে হবে, সেই ইশতেহারের পয়েন্ট আমি লিখে রাখি। পরে তা নির্বাচনের সময় দিনবদলের ইশতেহারে যোগ করি।’
বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০০৭ সলের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর ওই বছরেরই ১৬ জুন গ্রেপ্তার হন শেখ হাসিনা। জাতীয় সংসদ ভবনে ডেপুরি স্পিকারের জন্য নির্মিত বাড়িতে অস্থায়ী কারাগার ঘোষণা করে সেখানে রাখাত হয় তাকে।
আওয়ামী লীগ সভাপতির কারা জীবন ছিল প্রায় এক বছরের। ২০০৮ সালের ১১ জুন তিনি মুক্তি পান। আর ওই বছরের ডিসেম্বরেই হয় জাতীয় নির্বাচন।
এই নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ তার ইশতেহারে পাঁচ বছরের বদলে ২০২১ সালে বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চায়, সেটির উল্লেখ ছিল। এই ইশতেহারের শিরোনাম করা হয় ‘দিন বদলের সনদ’।
আর আওয়ামী লীগের টানা দুই মেয়াদে দেশের অর্থনীতির আকার বেড়েছে কয়েক গুণ। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হয়েছে বাংলাদেশ।
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান, গড় আয়ু বৃ্দ্ধিতেও উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে এই সময়ে। আর আওয়ামী লীগ এখন ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।
দিন বদলের সনদ বাস্তবায়ন হয়ে গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ এখন আরও ভালো থাকতে চায়। আর বিদেশিরাও বাংলাদেশকে এখন মূল্যায়ন করে, কেউ আর ভোট চোখে দেখে না।
‘২০২১ সালে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ হিসেবে পরিচিতি পাবে বাংলাদেশ। ২০৪১ সালে দেশকে আমরা কীভাবে দেখতে চাই সেই পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছি।
সরকারি কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করি। আর আপনারা নিজেদের দক্ষতা দিয়ে সেগুলো বাস্তবায়ন করছেন।’
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট দিয়েছি। এ বছর এক লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকার কর্মসম্পাদন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। এখন এগুলো দ্রুতগতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেক, মন্ত্রিপরিষদ সচিব সফিউল আলম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে বসে শেখ হাসিনা পরিকল্পনা করেছিলেন দিনবদলের সনদের। আর ক্ষমতায় এসে সেটারই বাস্তবায়ন করেছন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৭ সালে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আমাকে তখন রাজনীতি থেকে বিতাড়নের ষড়যন্ত্র চলছিল। কিন্তু জেলখানায় বসে ক্ষমতায় গেলে দেশের উন্নয়নে কী করতে হবে, সেই ইশতেহারের পয়েন্ট আমি লিখে রাখি। পরে তা নির্বাচনের সময় দিনবদলের ইশতেহারে যোগ করি।’
বুধবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০০৭ সলের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণার পর ওই বছরেরই ১৬ জুন গ্রেপ্তার হন শেখ হাসিনা। জাতীয় সংসদ ভবনে ডেপুরি স্পিকারের জন্য নির্মিত বাড়িতে অস্থায়ী কারাগার ঘোষণা করে সেখানে রাখাত হয় তাকে।
আওয়ামী লীগ সভাপতির কারা জীবন ছিল প্রায় এক বছরের। ২০০৮ সালের ১১ জুন তিনি মুক্তি পান। আর ওই বছরের ডিসেম্বরেই হয় জাতীয় নির্বাচন।
এই নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ তার ইশতেহারে পাঁচ বছরের বদলে ২০২১ সালে বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চায়, সেটির উল্লেখ ছিল। এই ইশতেহারের শিরোনাম করা হয় ‘দিন বদলের সনদ’।
আর আওয়ামী লীগের টানা দুই মেয়াদে দেশের অর্থনীতির আকার বেড়েছে কয়েক গুণ। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হয়েছে বাংলাদেশ।
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান, গড় আয়ু বৃ্দ্ধিতেও উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে এই সময়ে। আর আওয়ামী লীগ এখন ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।
দিন বদলের সনদ বাস্তবায়ন হয়ে গেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ এখন আরও ভালো থাকতে চায়। আর বিদেশিরাও বাংলাদেশকে এখন মূল্যায়ন করে, কেউ আর ভোট চোখে দেখে না।
‘২০২১ সালে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ হিসেবে পরিচিতি পাবে বাংলাদেশ। ২০৪১ সালে দেশকে আমরা কীভাবে দেখতে চাই সেই পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছি।
সরকারি কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা পথপ্রদর্শকের ভূমিকা পালন করি। আর আপনারা নিজেদের দক্ষতা দিয়ে সেগুলো বাস্তবায়ন করছেন।’
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেট দিয়েছি। এ বছর এক লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকার কর্মসম্পাদন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। এখন এগুলো দ্রুতগতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরা সাদেক, মন্ত্রিপরিষদ সচিব সফিউল আলম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
Discussion about this post