জনতার কলাম-সাহিদুল আলমঃবদলাও অনিয়ম, অন্যায় অবিচার,ঘুস,দুর্নীতি,বদলাও সমাজ এই হোক আমাদের সামাজিক আন্দোলন।সমাজে যে সব দৃশ্যপট আমাদের দৃষ্টিগোচর হচ্ছে তা দেখে একজন বিবেকবান মানুষ হিসাবে, মিডিয়াতে দু-একটা লেখা না লিখে পারছি না তাই সমাজের সহজ সরল মানুষেদের কে সচেতন ও বিবেকবান বক্তিদের কে সচেতন করার জন্য আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।তবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু আমাদের কে শিখিয়ে গেছেন কি ভাবে প্রতিবাদ করতে হয় ।
১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে এই দেশ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনির কাছ হতে মুক্ত করেছিল দিন মজুর, কৃষক, শ্রমিক থেকে শুরু করে এই দেশের আপামোর জনসাধারণ সবাই একটি মাত্র লক্ষ্য নিয়ে আর তা হচ্ছে অনিয়ম, দুর্নীতি, অন্যায়,অত্যচার, বৈষম্য, অ-ব্যবস্থাপনা দুর করে সুস্থ সুন্দর একটি সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে। যেখানে থাকবে না কোন ঘু্স,অনিয়ম, অন্যায়,অবিচার,অত্যচার,আর বৈষম্য। এটাই আজ আমাদের সমাজ বদলাও প্রতিবাদের শ্লোগান হওয়া উচিত।
প্রতিদিন সকালে আমরা যখন নিউজ পেপার, টিভি নিউজ অথবা সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুকের দিকে চোখ রাখি দেখতে পাই খুন, ধর্ষণ, ভূমি দখল, দূর্নীতির মত নানা রকম ঘটনা যা আজ সমাজের প্রতিটি নীরিহ সহজ সরল মানুষদের ভাবিয়ে তুলছে কিন্তুু এসব মানুষ,সম্মান বাচানোর ভয়ে মুখ খুলতে পারছে না আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলছি কতদিন আর এইভাবে চুপ করে নিজে কে লুকিয়ে রাখবেন? আপনাদের বিবেক কে একবার প্রশ্ন করুন। যখন এই ভাবে চলতে চলতে একদিন দেয়ালে পিট ঠেকে যাবে সেদিন বুঝতে পারবেন আপনারা কতটা অসহায়।
স্বাধীনতা মানে কারো কাছে মাতানত না করা,স্বাধীনতা মানে নিজে নিজে কে আত্নাহুতি দেওয়া নয়, স্বাধীনতা মানে হচ্ছে নিজেদের অধিকার নিয়ে কথা বলা, স্বাধীনতা মানে আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া আমরাও এ দেশের নাগরিক। বঙ্গবন্ধু এ দেশ স্বাধীন করেছিল মাথা উচু করে বাচার জন্যে। স্বাধীনতার দীর্ঘ ৪৭ বছর পরও আমাদের যদি অধিকারের জন্য রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করতে হয় তাহলে আমরা কিসের স্বাধীন? আজ এত বছর পরে যদি আমাদের কে বাচার জন্য দু- মুটো দু বেলা খাওয়ার জন্যে, নিরাপত্তার সাথে চলাফেরা করার জন্যে রক্তে রাজপথ লাল করতে হয় ও মায়ের বুক খালি করতে হয় তাহলে আমরা কিসের স্বাধীন? তবে আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক,স্বাধীন ভাবে কথা বলার অধিকার তো আমাদের আছেই ।
আজ আমরা দেখতে পাই সমাজ ও অফিসের নীচ তলা থেকে উপরতলা পর্যন্ত অশিক্ষিত, অসৎ,অদক্ষ্য লোকে দেশ চেয়ে গেছে। যার বাবা একদিন দিন মজুর, রিক্সাচালক, ঠেলাগাড়ী চালক ছিল অভাবের কারণে ছেলে কে স্কুলে পাঠাতে পারেনি সে আজ সমাজপতি, মেম্বার, চেয়ারম্যান,নেতা,যাহার কাছে নুন্যতম জ্ঞান নেই দু-চার জন লোকের সাথে কিভাবে কথা বলবে?যাহার কাছ থেকে কিছু শিখার নাই তাকে আজ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসিয়ে রেখেছি তাহলে আমরা কি করে স্বাধীনতার সুফল ভোগ করব? একটা কথা বলে রাখা ভাল কেউ হয়ত মনে করতে পারেন আমি এখানে বৈষম্যের কথা কেন বললাম না তা না তবে যারা র্যৌগ্যতা সম্পন্ন তারা যে শ্রেণীর হোক না কেন তাদের ব্যাপারে আমার কোন অভিমত বা অভিযোগ নাই যদি তারা সৎ যৌগ্য ও ন্যায়পরায়ন হয় এবং নিষ্ঠার সাথে তারা তাদের স্ব স্ব স্থানে তাদের দায়িত্ব পালন করেন,হোক না সে কৃষক, ঠেলা, রিক্সা চালকের ছেলে। সব শেষে আবারো বলব সমাজের প্রতিটি বিবেকবান মানুষদের কে আপনারা আপনাদের স্ব স্ব জায়গা থেকে ঐ সব মানুষদের বিরুদ্বে প্রতিবাদ করুণ যারা সমাজে অন্যায়, অত্যচার, অবিচার, অসৎ কাজ করে চলেছে। শ্লোগান হোক সমাজে আর কোন অদক্ষ, অসৎ, অযৌগ্য ও নরপিচাশদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসতে দেয়া হবে না আর তাদের কে আমাদের্ গুরুত্বপূর্ণ ভোট প্রদান করা হবে না। ওটাই হচ্ছে আমাদের অঙ্গীকার। সমাজ ব্যবস্থা উন্নতি সাধন করা হচ্ছে আমাদের লক্ষ্য।ছবি-সাহিদুল আলম
১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে এই দেশ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনির কাছ হতে মুক্ত করেছিল দিন মজুর, কৃষক, শ্রমিক থেকে শুরু করে এই দেশের আপামোর জনসাধারণ সবাই একটি মাত্র লক্ষ্য নিয়ে আর তা হচ্ছে অনিয়ম, দুর্নীতি, অন্যায়,অত্যচার, বৈষম্য, অ-ব্যবস্থাপনা দুর করে সুস্থ সুন্দর একটি সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে। যেখানে থাকবে না কোন ঘু্স,অনিয়ম, অন্যায়,অবিচার,অত্যচার,আর বৈষম্য। এটাই আজ আমাদের সমাজ বদলাও প্রতিবাদের শ্লোগান হওয়া উচিত।
প্রতিদিন সকালে আমরা যখন নিউজ পেপার, টিভি নিউজ অথবা সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুকের দিকে চোখ রাখি দেখতে পাই খুন, ধর্ষণ, ভূমি দখল, দূর্নীতির মত নানা রকম ঘটনা যা আজ সমাজের প্রতিটি নীরিহ সহজ সরল মানুষদের ভাবিয়ে তুলছে কিন্তুু এসব মানুষ,সম্মান বাচানোর ভয়ে মুখ খুলতে পারছে না আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলছি কতদিন আর এইভাবে চুপ করে নিজে কে লুকিয়ে রাখবেন? আপনাদের বিবেক কে একবার প্রশ্ন করুন। যখন এই ভাবে চলতে চলতে একদিন দেয়ালে পিট ঠেকে যাবে সেদিন বুঝতে পারবেন আপনারা কতটা অসহায়।
স্বাধীনতা মানে কারো কাছে মাতানত না করা,স্বাধীনতা মানে নিজে নিজে কে আত্নাহুতি দেওয়া নয়, স্বাধীনতা মানে হচ্ছে নিজেদের অধিকার নিয়ে কথা বলা, স্বাধীনতা মানে আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া আমরাও এ দেশের নাগরিক। বঙ্গবন্ধু এ দেশ স্বাধীন করেছিল মাথা উচু করে বাচার জন্যে। স্বাধীনতার দীর্ঘ ৪৭ বছর পরও আমাদের যদি অধিকারের জন্য রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করতে হয় তাহলে আমরা কিসের স্বাধীন? আজ এত বছর পরে যদি আমাদের কে বাচার জন্য দু- মুটো দু বেলা খাওয়ার জন্যে, নিরাপত্তার সাথে চলাফেরা করার জন্যে রক্তে রাজপথ লাল করতে হয় ও মায়ের বুক খালি করতে হয় তাহলে আমরা কিসের স্বাধীন? তবে আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক,স্বাধীন ভাবে কথা বলার অধিকার তো আমাদের আছেই ।
আজ আমরা দেখতে পাই সমাজ ও অফিসের নীচ তলা থেকে উপরতলা পর্যন্ত অশিক্ষিত, অসৎ,অদক্ষ্য লোকে দেশ চেয়ে গেছে। যার বাবা একদিন দিন মজুর, রিক্সাচালক, ঠেলাগাড়ী চালক ছিল অভাবের কারণে ছেলে কে স্কুলে পাঠাতে পারেনি সে আজ সমাজপতি, মেম্বার, চেয়ারম্যান,নেতা,যাহার কাছে নুন্যতম জ্ঞান নেই দু-চার জন লোকের সাথে কিভাবে কথা বলবে?যাহার কাছ থেকে কিছু শিখার নাই তাকে আজ গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসিয়ে রেখেছি তাহলে আমরা কি করে স্বাধীনতার সুফল ভোগ করব? একটা কথা বলে রাখা ভাল কেউ হয়ত মনে করতে পারেন আমি এখানে বৈষম্যের কথা কেন বললাম না তা না তবে যারা র্যৌগ্যতা সম্পন্ন তারা যে শ্রেণীর হোক না কেন তাদের ব্যাপারে আমার কোন অভিমত বা অভিযোগ নাই যদি তারা সৎ যৌগ্য ও ন্যায়পরায়ন হয় এবং নিষ্ঠার সাথে তারা তাদের স্ব স্ব স্থানে তাদের দায়িত্ব পালন করেন,হোক না সে কৃষক, ঠেলা, রিক্সা চালকের ছেলে। সব শেষে আবারো বলব সমাজের প্রতিটি বিবেকবান মানুষদের কে আপনারা আপনাদের স্ব স্ব জায়গা থেকে ঐ সব মানুষদের বিরুদ্বে প্রতিবাদ করুণ যারা সমাজে অন্যায়, অত্যচার, অবিচার, অসৎ কাজ করে চলেছে। শ্লোগান হোক সমাজে আর কোন অদক্ষ, অসৎ, অযৌগ্য ও নরপিচাশদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসতে দেয়া হবে না আর তাদের কে আমাদের্ গুরুত্বপূর্ণ ভোট প্রদান করা হবে না। ওটাই হচ্ছে আমাদের অঙ্গীকার। সমাজ ব্যবস্থা উন্নতি সাধন করা হচ্ছে আমাদের লক্ষ্য।ছবি-সাহিদুল আলম
Discussion about this post