২ গ্রুপের অস্ত্র মহড়া,সংবাদ কর্মীর উপর হামলা ফটিকছড়িতে জানে আলম মেম্বারের সমর্থক যুবলীগ কর্মী ও উপজেলা ছাত্রলীগের ভুল বুঝাবুঝিকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মাঝে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। ২০ নভেম্বর দুপুরে উপজেলা সদরে এ ঘটনা ঘটে। জানাগেছে, উপজেলা ছাত্রলীগের গুজা কামাল জানে আলম’র এক সমর্থক কে থানার দক্ষিণে গরুহাটায় মেরে রক্তাক্ত করে। তার রেশ ধরে মেম্বার সমর্থক দা,চাপাতি নিয়ে গরুহাটা থেকে কলেজ গেইট পর্যন্ত ধাওয়া করে গুজো কামলকে। কামাল ফটিকছড়ি কলেজে ভেতরে ঢুকে পড়ে। এদিকে মেম্বার সমর্থকরা গুজো কামালের বিরুদ্দে নানান রকম অশ্লীন শ্লোগান দিতে দিতে বাসস্ট্যান্ডের দিকে চলে যায়। অপরদিকে ছাত্রলীগরা ,দা,চাপাতি নিয়ে শ্লোগান দিতে দিতে বলেন দালালেরা হুশিয়ার সাবধান, ফটিকছড়িতে জামাত-বিএনপির ঠায় নাই বলে শ্লোগান দিতে থাকে। এসময় ঘটনাস্থলে সংবাদ কর্মী সাইফুল ইসলাম দূর থেকে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করার সময় তাঁর উপর দুর্বিত্তেরা নগ্ন হামলা করে। তার বা হাতে লোহার রড দিয়ে আঘাত করে এবং তার মোবাইল ভেঙ্গে ফেলে। আহত সংবাদ কর্মী সাইফুল বলেন ঘটনা শুনে আমি পেশাদারিত্ব কারণে কলেজ গেইটে’র প্রায় ৪০ ফিট দুরে অবস্থান করছিলাম। হঠাৎ করে এক ব্যক্তি লোহার রড নিয়ে আমার দিকে তেড়ে এসে আমার বা হাতে লোহার রড দিয়ে আঘাত করে এবং মোবাইল ভেঙ্গে ফেলে।আরো বলে কি ভিডিও করস ? আমি তাঁকে সংবাদ কর্মী পরিচয় দেওয়ার পরেও আমার উপর হামলা করে। অন্যদিকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জানান সাইফুলের উপর কে হামলা করেছে আমরা তার জন্য দুঃখিত আমরা যথাযত ব্যবস্থা নেবো। অপরদিকে ফটিকছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জামাল বলেন,জানে আলম মেম্বারের সমর্থকদের মাঝে ভুল বুঝাবুঝির কারণে এ ঘটনা। জানতে চাইলে ফটিকছড়ি থানার ওসি বাবুল আক্তার জানান,জানে আলম মেম্বার আর ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মাঝে হাতাহাতি হয়েছে। আমরা পরিবেশ শান্ত করেছি।
Discussion about this post