জনতারকলাম-লালমিয়াঃএরাই নাকি ৪৬ হাজার গ্রামপুলিশ সদস্যের মা বাবা আজ গ্রামপুলিশ যে পোশাক পরে তা নাকি তাদের অবধানের কারন। ২০০/= টাকা বেতন ছিল এদের জন্যই নাকি ৬৫০০/= টাকা বেতন হয়েছে। এরা না থাকলে নাকি গ্রামপুলিশ সদস্যের বেতন আজও ২০০/= টাকাই থাকতো, ওনাদের জন্যই নাকি নির্বাচনী ভাতা দেয়া হয়েছে, যাহারা তাদের কমিটিতে নেই বা তাদের কথা শুনেনা তাহারা নাকি সবাই অন্য পথে চলে।
সকল কিছুর দাবীদার নিজেরাই এ সকল কথা কমান্ডার মোস্তফা কামাল এম এ নাছের ও টাঙ্গাইলের নজরুল সহ সকল বড় বড় নেতারা বলেছেন। তাদের কার্যকলাপ দেখে মনে হয়েছে তাহারা সবাই মস্ত বড় অফিসার আর বাকিরা সবাই চৌকিদার। বক্তব্য দেওয়ার ছবিতে এক ব্যক্তি বি,এনপি সরকার আমলে বি,এনপি থেকে এমপি নমিনেশন চেয়ে ছিলেন সে হলো গ্রামপুলিশ কর্মচারী ইউনিয়নের প্রধান উপদেষ্টা, আর তার পাশে বসা চশমা পড়া লোকটি হলো গ্রামপুলিশ কর্মচারী ইউনিয়নের মহাসচিব এম এ নাছের। আমি ১০০% চ্যালেঞ্জ করে বলছি তার নিজ জেলা রংপুর মিঠাপুকুর উপজেলায় খবর নিয়ে দেখেন তার পিতা ছিল জামাতের আমির আর সে জামাত ইসলামের একজন কর্মি এবার তার পাশে বসা কমান্ডার মোস্তফা কামালকে আপনারা সবাই চিনেন, তার কারনেই ২০১৪ সালে গ্রামপুলিশ বাহিনীর একটি কমিটিকে ভাগ করে ভবেন বাবুকে সাথে নিয়ে আরেকটি কমিটি গঠন করেন, আবার ২০১৮ সালে যখন আলিম সাহেব মারা গেলেন তখন শিয়ালের মতো ভেবে দেখলেন এখন যদি আমি আগের কমিটিতে ফিরে যাই তাহলে সভাপতি পদ পাবো, তখন ভবেন কমিটিতে সেক্রেটারি পদ বাদ দিয়ে আলিম কমিটির সভাপতি পদ দখল করেন। যখন ভবেন কমিটিতে সে সেক্রেটারী ছিল তখন সে বলতো আলিম চোর ও বি,এনপির লোক আর নাছির জামাত ইসলাম ওই কমিটি বি,এনপির কমিটি ওরা কোন কাজ করেনা ওরা চোর, এখন আবার নিজেই যখন সেই বি,এনপি কমিটির সভাপতি হয়েছে এখন আবার বলে ভবেন কমিটি জাসদের কমিটি ওরা কোন কাজ করেনা ওরা চোর। এবার আপনার মতামত কি আসল ঘটনা কি? কেন গ্রামপুলিশ বাহিনীর উন্নয়ন হয়নি ?
Discussion about this post