জনতার কলামঃলেখক ইডেনের সাবেক ছাত্রী শাকেরা আরজুঃইডেনের ছাত্রীদের ডিএনএ টেস্ট করলে অনেক মেয়ের ব্লাডে জীবাণু পাওয়া যাবে।ইডেন নিয়ে মুখ খুললে শেষ হবে না। কিসের লেখাপড়া? সতিত্ব নিয়ে বেঁচে থাকাই দায়।
শুধু ইডেন নয়,মেয়েরা এখন কোনো ভার্সিটিতেই নিরাপদ নয়। সুন্দরী হলে তো বর্গা ফ্রী। হল তো হল নয়?যেন পতিতালয়।
জীবনে বহু বান্ধবীর কাছ থেকে শুনেছি তাদের সতিত্ব হারানোর হৃদয় বিদারক কাহিনী। অনেক মেয়ে ওপেন মুখ না খুললেও, বান্ধবীদের কাছে বলে। আমার ইডেনে লাইফ কেটে গেছে।
প্রতিদিন দুরাকাত নামাজ পড়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করতাম যেন, শকুনদের চোখে না পড়ি। আল্লাহ পাক দোয়া কবুল করেছেন। আমাদের ম্যাচ মেম্বাররা সবাই ছিলাম নামাজি।
ইডেন লাইফের এক্সপেরিয়েন্স আছে অনেক। অনেক সময় দেখতাম, চোখের সামনেই এক বান্ধবী কে ডেকে নিয়ে গেছে, একটু কান দিলে শুনতাম তার কষ্টের গোঙানির শব্দ।
পাশের ম্যাচে ঢুকতেই দেখিছি বহু কিছু। কিছুই করার নেই, ছিলো না। নিজেকে সেভ রাখতে পারাই যে অনেক বড়ো বিষয়। পাশের রুমের এক বোন গেছে তিনদিন আগে। কয়েকজন পৌরুষ ষাঁড় নিজেদের কাম বাসনা পূরণ করে ছেড়ে দিয়েছে। অগত্য হলে এসে কাঁদলো। শুনলাম, শান্তনা দিলাম, বলেছি যাওয়ার আগেই তো ভাবতে পারতে।
এইগুলা তো রুটিন হিসেবে চলে। অনেক মেয়ে ভিআইপি হোস্টেলে নম্বর দিয়ে আসে। ইডেনের ছাত্রীদের ডিএনএ টেস্ট করলে অনেক মেয়ের ব্লাডে জীবাণু পাওয়া যাবে।
হল গুলোতে সতিত্ব ঠিক রেখে থাকা ইম্পসিবল। ইডেন নয়, বান্ধবীরা যারা অন্যান্য কলেজ-ভার্সিটিতে পড়ে খবর নিয়েছি, ফিজিক্যালি যন্ত্রণাতো আছেই। ভোগের রাজ্যে সবাই পাহারাদার। সবই চলে নিয়মিত, বাড়িতে যায় ভদ্র সেজে।
এভারেজ সব ছেলেরা দায়ী নয়, কিছু মেয়েও আছে দুশ্চরিত্রের। ওরা যতো পুরুষাঙ্গ দেখেছে, জীবনে এতো কাঁচা মরিচও দেখে নাই।
অনেক মেয়ে নিজ থেকেই ছেলে পটায়, নাইট কাটে নিজ খরছে। আজীমপুর, বকশীবাজারে ম্যাচ নেয় কয়েকজন মিলে। এই তো ম্যাচ নয়? সেক্স পাওয়ার কম্পিটিশন হাউস। এই ম্যাচেই কুমারিত্ব শেষ।
সব হারিয়ে বাড়িতে যায় বউ হয়ে ঢাকায় ফিরে।
Discussion about this post