চট্টগ্রামে চাঞ্চল্যকর যুবলীগ নেতা ফরিদুল ইসলাম হত্যা মামলা ডিবিতে হস্তান্তর হয়েছে। ওই মামলায় গ্রেফতার বাকলিয়া আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ মুছাসহ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৮ আসামিকে রিমাণ্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে রোববার আদালতে আবেদন করবে ডিবি।
গত ২৭ এপ্রিল নগরীর চকবাজার থানার পশ্চিম বাকলিয়া চাঁনমিয়া মুন্সী লেইনের কালাম কলোনীর মুখে ক্যাবল টিভি নেটওয়ার্ক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এসময় চকবাজার থানার যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। পরে তার স্ত্রী নয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। গত ২২ জুলাই ওই মামলার আট আসামি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আকবর হোসেন মৃধার আদালতে জামিন চাইলে আদালত জামিন আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বর্তমানে কারাগারে থাকা আসামিরা হলেন পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের (একাংশ) সাধারণ সম্পাদক এমএ মুছা, যুবলীগ নেতা রাসেল, যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ মাসুদ, মুরাদ, তৌহিদুল আলম, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন মিঠু, নবী ও জানে আলম। ওই মামলা প্রধান আসামি যুবলীগ ক্যাডার ফয়সল পলাতক রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নগর গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক আব্দুর রহীম বলেন, রোববার আদালতে তাদের রিমাণ্ড চাওয়া হবে। অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদে ফরিদ হত্যার রহস্যের জট খুলবে বলে আশা করছি।
Discussion about this post