জনতার কলাম (গৌতম চন্দ্র বর্মন ঠাকুরগাঁও)ঃ ঠাকুরগাঁও জেলা সদরের ঐতিহ্যবাহী বৈরাগীহাঁট। এটি রুহিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। বৈরাগীহাট অনেকটা খ্যাতি রয়েছে এখানকার ধান-পাট, কাঠ-মৎস ও কাঁচা তরিতরকারীর আড়তের জন্য। এখানে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্যের বেচাকেনা হয়। এ হাটের সঙ্গে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলার লোকজনের ব্যবসায়ীক যোগাযোগ রয়েছে। এখানে , হাইস্কুল, প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডাকঘর, পোল্ট্রি ফার্ম, অফিস ও ছোটখাটো শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সপ্তাহে বৈরাগীহাঁট তিন দিন হাট বসে। হাটের দিন ছাড়াও প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত হাটে মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে অবস্থান করেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, বৈরাগীহাটের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে আজও মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর নেটওর্য়াক পৌছেনি। অথচ উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যকম মাধ্যম মোবাইল ফোন। বৈরাগীহাঁট ও আশপাশের হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন কোম্পানির সিম ব্যবহার করছেন। কিন্তু পার্শ্ববর্তী এলাকার নেটওর্য়াকের সাহায্যে মোবাইল ফোনে কথা বলতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। বৈরাগীহাঁট আশপাশের জনগণের দীর্ঘদিনের দাবি গ্রামীণ ফোন, বাংলা লিংক, সিটিসেল, রবি, টেলিটকসহ সকল ফোন কোম্পানির উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন টাওয়ার স্থাপন করা হোক। সংশ্লিষ্ট ফোন কোম্পানির উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু দৃষ্টি ও হস্তক্ষেপ কামনা করছি আমি গৌতম চন্দ্র বর্মন ঠাকুরগাঁও ।সূত্র জনতার কলাম