একাত্তর বাংলাদেশ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
একাত্তর বাংলাদেশ
No Result
View All Result
Home সংবাদ শিরোনাম

দুই এসআই টাকা নিয়ে মাদক ব্যবসায়ীকে ছেড়ে দিয়েছে

প্রকাশকাল : 08/01/19, সময় : 7:09 pm
0 0
0
0
SHARES
4
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter
এস এম মনিরুজ্জামান,বাগেরহাট:বেনাপোল পোর্ট থানার দুই এসআই এর বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ীকে টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে
যশোর জেলার বেনাপোল পোর্ট থানার সীমান্তবর্তী সাদীপুর গ্রাম থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ী সইতুন বিবি (৪৮) ও শওকত আলী (৩৩) নামের চেকপোস্টের এক দোকান মালিককে ধরে এনে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের দুই উপ পরিদর্শক (এসআই) মোটা অঙ্কের উৎকোচের বিনিময়ে ছেড়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সইতুন বিবিকে গ্রেপ্তারের পর তার উপর অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়। বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়লে পুলিশ সাংবাদিকদের কাছে কোন তথ্য দিতে নিষেধ করে দেয় ওই মহিলাকে। পুলিশ ও সাংবাদিকদের চাপের মুখে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে মাদক ব্যবসায়ী সইতুন বিবি। সইতুন বিবি সাদীপুর গ্রামের হযরত আলীর স্ত্রী ও শওকত আলী একই গ্রামের মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বেনাপোল পোর্ট থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই হাবিবুর রহমান হাবিব ও এসআই মনির হোসেন বেনাপোরের সাদিপুর গ্রাম থেকে ১০০ পিস ইয়াবাসহ সইতুন বিবিকে জাহানারাদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। পরে তাকে বলা হয় তুই ওসির সামনে বলবি একই গ্রামের বাসিন্দা বেনাপোল চেকপোস্টের রাতুল স্টোরের মালিক শওকত আলী মাদক ব্যবসা করে। তুই ১০০ পিস ইয়াবা তার কাছ থেকে কিনে এনেছিস। এরপর ওই দুই এস আই শওকত আলীকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। দীর্ঘক্ষণ থানায় রেখে দেনদরবার করে সইতুন বিবি‘র কাছ থেকে দুই লাখ ও শওকত আলীর কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা নিয়ে তাদের রাতেই থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়।
সইতুন বিবি জানান, খদ্দের সেজে আমার কাছ থেকে পোর্ট থানার এসআই মনির হোসেন ১০০ পিচ ইয়াবাসহ আমাকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেন। তারপর সাদীপুর গ্রাম থেকে যখন আমাকে ইজিবাইকে করে থানার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়ার পথে ইজিবাইক থামিয়ে আমার হাতে মুখে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে পা ও হাত দিয়ে আঘাত করে ও আমাকে বিভিন্ন ভাবে গালাগালি করে। এক পর্যায়ে আমি এস আই মনিরের কাছে আকুতি মিনুতি করলেও নির্যাতন বাড়িয়ে দেয়। থানায় পৌছানোর আগে অনেক জায়গায় ইজিবাইক থামিয়ে আমার উপর অমানুষিক নির্যাতন চালায়। এস আই মনির ও এস আই হাবিব আমাকে জোড় করে স্বীকারোক্তি দিতে বলেন যে, একই গ্রামের বাসিন্দা চেকপোস্টের রাতুল স্টোরের মালিক শওকত আলী মাদক ব্যবসা করে তুই তাকেও ফাঁসাবি ও তার নাম ওসির সামনে বলবি, তখন তারা শওকত আলীকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসে। এই কথায় আমি রাজি না হলে এসআই মনির আমাকে ইজিবাইকের মধ্যেই শারিরীক নির্যাতন করে। সইতুন বিবি বলেন, শওকত নিরীহ ব্যক্তি সে কোন মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত নয় কেন আমি তাকে ফাঁসাবো, কিন্তু ঐ দুইজন পুলিশের কর্মকর্তা নাছোরবান্ধা, আমাকে মারধর ও ভয়ভীতি দেখিয়ে থানায় নিয়ে ওসি সাহেবের সামনে শওকতের নাম বলতে বলে, আমি নিরুপায় হয়ে শওকতের নাম বলি যে ১০০ পিচ ইয়াবা শওকতের কাছ থেকে আমি কিনে এনেছি।
সইতুন বিবি সাংবাদিকদের জানান, এই মিথ্যা স্বীকারোক্তি দেয়ার পর এক পর্যায়ে আমাদের দুইজনকে থানার মধ্যে আলাদা স্থানে নিয়ে যায় এবং বলে আমাদেরকে ছেড়ে দিবে কিন্তু ৮ লাখ টাকা দাবি করেন এসআই হাবিব ও মনির। দরকষাকষির পরে দুই লাখ টাকা দিতে রাজি হলে আমাকে হাজতখান থেকে ছেড়ে দেয়। তারা শওকত আলীর কাছ থেকে ভয়ভীতি দেখায় যে টাকা না দিলে তোকে হেরোইন দিয়ে চালান দেয়া হবে। পরে শওকত আলীর সাথে ঐ দুইজন এসআই এর ৩ লাখ টাকার রফাদফা হয়।
স্থানীয় লোকজন জানান, কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন ধরে বেনাপোল পোর্ট থানায় অবস্থান চাকরি করার সুবাদে সীমান্তের বিভিন্ন মাদক পয়েন্ট থেকে টোকেনের মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। কেউ ভাল পথে আসতে চাইলেও পুলিশের নানা হয়রানিতে তারা মাদকের পথ পরিহার করতে পারছে না। সরকার যেখানে মাদক বন্ধে নানা পদক্ষেপ নিয়ে চলেছে সেখানে বেনাপোল পোর্ট থানার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তারা মাসিক চুক্তিতে মাদক ব্যবসায়ীদের উৎসাহ প্রদান করে চলেছে। ফলে বেনাপোল সীমান্তে মাদক ব্যবসা বন্ধ হচ্ছে না।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম জানান, থানায় এ রকম কোন ঘটনা ঘটেনি। মাদক ব্যবসা বন্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে। সেখানে এরকম ঘটনা ঘটার প্রশ্নই আসে না।
যশোরের নাভারণ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামাল আল নাসের জানান, বিষয়টি তার জানা নেই। সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানলাম। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে যদি ঘটনার সত্যতা মেলে তবে দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ShareTweetPin
Previous Post

ভাসুরের কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়াই ছোট ভাইয়ের স্ত্রী খুন

Next Post

নবনির্বাচিত এমপির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত

Next Post

নবনির্বাচিত এমপির সাথে উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত

নগরীর সিইপিজেড এলাকায় কন্টেইনার চাপায় দুই সিএনজি চালক নিহত

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসডক অবরোধ করে শ্রমীকরা

প্রকাশক-সম্পাদকঃশেখ সেলিম
চট্টগ্রাম অফিস :
পাঠানটুলী রোড, নাজিরপোল, চট্টগ্রাম।
মোবাইল: 01768-214512, 01960557400
ই-মেইল : [email protected]

একাত্তর বাংলাদেশ

আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে লিখি

“আপনার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের জানান, আমরা তা প্রকাশ করব নতুন প্রজন্মের স্বার্থে”
বিঃদ্রঃ- মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবারের যে কোন বিজ্ঞাপন বিনা খরচে প্রকাশ করা হয়।
সহযোগিতায়: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবার কল্যাণ ফাউন্ডেশন |

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In