জনতার কলামঃনদী থেকে পচাঁগলা লাস উঠানোর কাজে পুলিশ সদস্যের সাথে আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া। এখনো খেঁতে বসলে মনে হয় ঐ লাসপচাঁ গন্ধ। প্রতিনিয়ত এমন অনেক দায়িত্ব গ্রামপুলিশ বাহিনীর সদস্যরা পালন করে আসছে। যে দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থানা পুলিশ সদস্যের, সে দায়িত্বগুলি গ্রামপুলিশ সদস্যরাও পালন করে। স্কুল কলেজের পরিক্ষায় নিরাপত্তার ডিউটি সহ থানা পুলিশের সাথে থেকে ওয়ারেন্ট তামিল করার দায়িত্বও গ্রামপুলিশ সদস্যারা পালন করে। তার পরও কেন গ্রামপুলিশ জাতীয় বেতনস্কেল ভুক্ত কর্মচারী হবে না। ১৯৭৫ সালে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু গ্রামপুলিশ বাহিনীকে জাতীয়করণের পরিপত্রজারী করলেও তা বাসস্তবায়ন করা হয়নি, আবার ২০১২ সালে জাতীয়করণের আরেকটি পরিপত্র জারী করা হলেও মাননীয় অর্থ মন্ত্রানালয় গিয়ে তা থেমে যায় আজও পর্যন্ত বহাল করা হয়নি। ২০১৮ সালের জেলা প্রশাসক সম্মলনে ডিসি মহোদয়গনের প্রস্তাবের উপর ভিত্তিকরে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপে বাড়তি বেতনের সুপারিশ পত্র জারি করেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর এই উদারতা দেখে বাড়তি বেতনের খবরে গ্রামপুলিশ বাহিনীর সদস্যরা বেঁচে থাকার একটু আশাঁর আলো দেখেছে। তার পরেও বর্তমানে হতাশায় ভুগছে দেশের ৪৬ হাজার গ্রামপুলিশ সদস্যরা, দেবেকি মাননীয় অর্থ মন্ত্রী মহোদয় গ্রামপুলিশের বাড়তি বেতনের এই অর্থ বরাদ্দ? নাকি পূর্বের মতোই ফাইলটি আটকে থাকবে অর্থ মন্ত্রনালয়ে। তাই আমি কমান্ডার এম এম লালমিয়া বাংলাদেশের ৪৬ হাজার গ্রামপুলিশ সদস্যের পক্ষথেকে বারতি বেতন বরাদ্দের সুব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য দেশরত্ন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করছি।(লালমিয়া লালমিয়া ফেসবুক ওয়াল)
কমান্ডার এম এম লালমিয়া
গ্রামপুলিশ কমান্ডার (দফাদার)
জাতীয় মানবাধিকার ইউনিটি,ধামরাই, ঢাকা।
মোবাইলঃ০১৭৮৯৪১৫৩১৯/০১৯২১৩৭৬৫৭৭