প্রকল্প সমূহের মধ্যে খাজা রোড, খন্দকিয়া খাল পাড় রোড, চক্রেসু কানন রোড, পলিটেকনিক রোড হতে বাংলা বাজার রোড, বেটেলিয়ান রোড থেকে রুবি গেইট পর্যন্ত এবং শেরশাহ কলোনী রোড ও ড্রেইন উন্নয়ন রয়েছে। এডিপির আওতায় এ সকল রোড ও ড্রেইন উন্নয়নের জন্য প্রায় ১৩ কোটি টাকা ব্যয় হবে।
সিটি মেয়র চলমান এ সমস্ত রাস্তার কাজ সরজমিনে পরিদর্শনে গেলে স্থানীয় বাসিন্দারা সিটি মেয়রের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারা সিটি মেয়রকে জানান যে এর ফলে দীর্ঘদিনের চলাচলের প্রতিবন্ধকতা দূরিভূত হবে। উপস্থিত সমবেত এলাকাবাসীদের সাথে আলাপকালে সিটি মেয়র বলেন নগরবাসীর সমস্যা নিরসন করা তার নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য। তার উপর অর্পিত এ দায়িত্ব পালনে তিনি কখনো পিছপা হবেন না বলে উল্লেখ করেন। মেয়র কাজের গুনগত মান অক্ষুন্ন রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ দেন।
দুপুরে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন শিল্প এলাকার রাস্তার উন্নয়ন কাজ এবং চন্দ্রনগর প্রবেশ মুখ রাস্তা প্রশস্থকরন কাজ সরেজমিনে পরিদর্শনকালে একথা জানান।
সেই সময় সিটি মেয়রের সাথে স্থানীয় কাউন্সিলর সাহেদ ইকবাল বাবু, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকেশৗলী লে. কর্ণেল মহিউদ্দিন আহমদ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া আখতার ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট(যুগ্ম জেলা জজ) জাহানারা ফেরদৌস, তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী আবু ছিদ্দিক ও এষ্টেট অফিসার এখলাস উদ্দিন আহমদ সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
শিল্পাঞ্চলের রাস্তার উন্নয়নের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে চন্দ্রনগর মসজিদ পর্যন্ত রাস্তার সম্প্রসারন কাজ শুরু হয়েছে। পূর্বে এ রাস্তাটি ১৫ ফুট প্রশস্ত ছিল। বর্তমানে ফুলকলি কারখানার স্থাপনা ভেঙ্গে ৩০ ফুট প্রশস্ত করণের কাজ চলছে।