একাত্তর বাংলাদেশ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
একাত্তর বাংলাদেশ
No Result
View All Result
Home সংবাদ শিরোনাম

প্রাণী টিকে থাকার জন্য মারাত্মক হুমকি

প্রকাশকাল : 28/02/18, সময় : 5:50 pm
0 0
0
0
SHARES
21
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

এক সময় বুড়িগঙ্গা নদী দূষণের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী করা হতো হাজারীবাগের ট্যানারিশিল্পকে। অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম ও কালক্ষেপণের পর ট্যানারিশিল্প সাভারের হেমায়েতপুরে স্থানান্তর করা সম্ভব হলেও চামড়াশিল্পের দূষণ রোধ করা সম্ভব হয়নি। দুঃখের বিষয়, চামড়াশিল্পের দূষণের কারণে বুড়িগঙ্গার মতো একই পরিণতি বরণ করতে হচ্ছে এবার ধলেশ^রী নদীকে। ঢাকার আশপাশের নদ- নদীগুলোর মধ্যে ধলেশ^রীর অবস্থা অপেক্ষাকৃত ভালো ছিল। তবে চামড়াশিল্পের দূষণসহ কঠিন বর্জ্যরে কারণে ধলেশ^রীর দূষণ ধীরে ধীরে বাড়ছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই ধলেশ^রীর দূষণ বুড়িগঙ্গাকেও ছাড়িয়ে যাবে। এবার কি তা হলে ট্যানারির দূষণের ফলে ধলেশ^রীকে স্থায়ীভাবে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে না? অথচ সাভারের হেমায়েতপুরে চামড়াশিল্প নগরী গড়ে ওঠার কথা ছিল পরিকল্পিতভাবে। এই এলাকার প্রাকৃতিক পরিবেশের ওপর চামড়াশিল্পের নেতিবাচক প্রভাব রোধ করা ছিল পরিকল্পনার অন্যতম উদ্দেশ্য। চামড়া প্রক্রিয়াকরণ থেকে উৎপন্ন বর্জ্য পদার্থ যথাযথ প্রক্রিয়ায় পরিশোধন ও নিষ্কাশন বাধ্যতামূলক। কিন্তু বাস্তবে তা করা হচ্ছে না। ট্যানারি থেকে নির্গত হওয়া তরল ও কঠিন বর্জ্যরে কারণে ধলেশ^রী নদী ও সংশ্লিষ্ট এলাকার চারপাশের পরিবেশ মারাত্মকভাবে দূষণের শিকার হচ্ছে।ট্যানারিগুলোর তরল বর্জ্যরে একটি অংশ সরাসরি ধলেশ^রী নদীতে পড়ছে। প্রতিটি চামড়া প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় নিজস্ব বর্জ্য শোধনাগার (ইটিপি) স্থাপনসহ তা চালু রাখার নিয়ম আছে। কিন্তু ‘ইটিপি’ নিয়ম মেনে চালু করা হয় না বললেই চলে। এ ছাড়া তরল বর্জ্য পাইপলাইন দিয়ে নির্গত হওয়ার সময় বর্জ্য শিল্পনগরের রাস্তাঘাটে ছড়িয়ে পড়ছে। এসব উপচে পড়া তরল বর্জ্য জলাবদ্ধতা যেমন সৃষ্টি করছে, তেমনি এই তরল বর্জ্য কোনো না কোনোভাবে আবার নদীতে গিয়ে পড়ছে। আবার কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারটিতেও (সিইটিপি) যথাযথভাবে বর্জ্য পরিশোধন করা হচ্ছে না। নিয়ম মেনে ‘সিইটিপি’ চালু না রাখাই ট্যানারির বর্জ্য নদীতে গিয়ে পড়ছে। পরিবেশ অধিদপ্তরসহ পরিবেশবাদীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা অনুযায়ী, বর্জ্য শোধনের পর যে পানি ধলেশ^রীতে ফেলা হচ্ছে তাতে নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে বেশি পরিমাণ ক্রোমিয়াম, ক্ষার, রাসায়নিক পদার্থ, লবণসহ বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান থাকছে। ফলে নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে। অথচ ট্যানারির তরল বর্জ্য এমনভাবে পরিশোধন করে নদীতে ফেলার কথা, যার ফলে নদীর কোনো দূষণ কিংবা ক্ষতি হবে না। বিষাক্ত বর্জ্যে ধলেশ^রী নদীর পানির রঙ পাল্টে গেছে। নদীতে মাছের মড়ক দেখা দিয়েছে। বর্জ্যরে বিষক্রিয়ায় আশপাশের আবাদি জমির ফলনও কয়েকগুণ কমে গেছে। ট্যানারি ও নদী দুটোই আমাদের বড় সম্পদ। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে দুটোরই ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। ট্যানারিশিল্প টিকে থাকার পাশাপাশি যেন নদীরও কোনো ক্ষতি না হয় সেদিকে নজর দিতে হবে। সর্বোপরি পরিবেশবান্ধব শিল্পনগরী গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে।

 দূষণের কারণে ধলেশ^রীর পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। ফলে মাছ ও অন্যান্য প্রাণী টিকে থাকার জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আশপাশের মানুষ ও প্রাণীকুলের জন্যও ধলেশ^রীর পানি ধীরে ধীরে অত্যন্ত ক্ষতিকর হয়ে উঠছে। নদী আমাদের জীবন ও জীবিকার সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। নদীর দূষণ বাড়লে নদী তীরবর্তী এলাকায়ও বড় ধরনের পরিবেশ বিপর্যয় দেখা দেবে। এ ছাড়া নদী ও পরিবেশ দূষণের এই ভয়াবহতা চলতে থাকলে বিদেশি ক্রেতারা চামড়া ও সংশ্লিষ্ট দ্রব্য আমদানি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। ট্যানারির কঠিন বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ তৈরির কথা শোনা গেলেও তা এখনো আলোর মুখ দেখেনি। যাহোক যত দ্রুত সম্ভব ট্যানারির দূষণ থেকে নদীকে রক্ষা করতে হবে। ট্যানারি কর্তৃপক্ষের উচিত নদীর দূষণ বন্ধে সঠিক বর্জ্য পরিশোধনের দিকে নজর দেওয়া। এমনিতেই দেশের নদ-নদীগুলো নাব্য সংকট ও দখল-দূষণে হারিয়ে যেতে বসেছে। বুড়িগঙ্গার পরিণতি যেন ধলেশ^রীকেও বরণ করতে না হয়! এ ব্যাপারে ট্যানারি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
লেখক : সাধন সরকার
সূত্র : দৈনিক আমাদের সময়
ShareTweetPin
Previous Post

ইসরায়েল এখন ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ কি ?

Next Post

মালদ্বীপের রাজনৈতিক সংকটকে কেন্দ্র করে ভারতের অস্বস্তি

Next Post

মালদ্বীপের রাজনৈতিক সংকটকে কেন্দ্র করে ভারতের অস্বস্তি

আলেমদের ওয়াজ নিয়ে সংঘর্ষে নিহত- ১

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন আজম খানঃজন্মদিনে নেই কোন আয়োজন

প্রকাশক-সম্পাদকঃশেখ সেলিম
চট্টগ্রাম অফিস :
পাঠানটুলী রোড, নাজিরপোল, চট্টগ্রাম।
মোবাইল: 01768-214512, 01960557400
ই-মেইল : [email protected]

একাত্তর বাংলাদেশ

আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে লিখি

“আপনার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের জানান, আমরা তা প্রকাশ করব নতুন প্রজন্মের স্বার্থে”
বিঃদ্রঃ- মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবারের যে কোন বিজ্ঞাপন বিনা খরচে প্রকাশ করা হয়।
সহযোগিতায়: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবার কল্যাণ ফাউন্ডেশন |

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In