একাত্তর বাংলাদেশ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও
No Result
View All Result
একাত্তর বাংলাদেশ
No Result
View All Result
Home জনতার কলাম

বিধবাদের অধিকারে জন্য ইসলাম কী বলে?লেখক সাংবাদিক সাহেদ

সাংবাদিক সাহেদ

প্রকাশকাল : 07/06/21, সময় : 6:27 pm
341 2
0
218
SHARES
460
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

সাংবাদিক সাহেদঃজীবন হচ্ছে স্রোতের মতো, জীবনীশক্তি থাকলে সে চলতেই থাকবে। মানব জীবনে যত দুঃখ কষ্ট আসুক না কেন, তাকে তা পাড়ি দেওয়ার মতো ক্ষমতা আল্লাহ তাআলা দিয়েছেন।

আর রাতের অন্ধকার যতই গভীর হোক না কেন, দিনের আলো অনিবার্য। ঠিক তেমনি ভাবে কোন নারীর স্বামী মৃত্যুবরন করলে সে গভীর রাতের মতো দুঃখ কষ্টে নিমজ্জিত হয়ে পড়ে, কাছের মানুষ তার অচেনা হয়ে পড়ে, সে ভাবতে থাকে তার

জীবনে হয়ত বা আর সূর্য্যরে ন্যায় আলো আসবে না। কিন্তু রাত দিনের মালিক তো আল্লাহ। আর আল্লাহর বিধানের কোন পরিবর্তন ঘটে না।

আল্লাহ তাআলা রাত দিনের যেমন বিধি বিধান দিয়েছেন, ঠিক তেমনিভাবে মানব জীবনে প্রতিটি অধ্যায়ের সমস্যার সমাধান দিয়েছেন। তাইতো ইসলামকে বলা হয়ে থাকে পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান।

এখানে যেভাবে স্বামী-স্ত্রীর বন্ধনের কথা বলা হয়েছে তদ্রুপ এ বন্ধন কোন কারণে ছিন্ন হলেও তার সমাধান দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মানব জাতি তার বিধান লঙ্গন করার কারণে পৃথীবিতে দেখা দিয়েছে মানবিক বিপর্যয়। তাই বিধবা মহিলাগণ লাঞ্চনা ও বঞ্চনার স্বীকার। শুধুমাত্র ইসলামী বিধানই দিতে পারে তাদের মুক্তি, মর্যাদা ও অধিকার।

ইসলাম বিধবা নারীদের দিয়েছে মর্যাদা, সম্মান ও অধিকার। যদি কোন বিধবা পূনরায় বিবাহ না করে তার ইজ্জত-আবরু রক্ষা করে তার মৃত স্বামীর স্মৃতি নিয়ে বেঁচে থাকতে চায়, ইসলাম তাকেও স্বাগত জানায় এবং তার জন্য বিশেষ মর্যাদা ঘোষনা করে।

এ প্রসঙ্গে হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, আউফ বিন মালিক আশজায়ী রা. থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ স. ইরশাদ করেছেন, আমি এবং কষ্ট মেহনতের কারনে বিবর্ণ হয়ে যাওয়া মহিলা কিয়ামতের দিন দুই আঙ্গুলের মত নিকটবর্তী হব। রাসূলুল্লাহ স. তর্জনী ও মধ্যমা পাশাপাশি করে দেখালেন। বংশীয় ও কৌলিন্য ও সৌন্দর্যের অধিকারিনী যে বিধবা নারী প্রয়োজন থাকা সত্বেও ইয়াতিম সন্তানের লালন পালনের উদ্দেশ্যে দ্বিতীবার স্বামী গ্রহন থেকে বিরত রেখেছে। এ প্রসঙ্গে আরো বর্ণিত হয়েছে, আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ বলেছেন, আমিই ঐ ব্যক্তি যার জন্য সর্বপ্রথম জান্নাতের দরজা খোলা হবে। কিন্তু এক মহিলা এসে আমার আগে জান্নাতে যেতে চাইবে। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করবো যে, তোমার কি হল? তুমি কে? তখন সে বলবে আমি ঐ মহিলা যে স্বীয় ইয়াতিম বাচ্চার লালন-পালনের জন্য নিজেকে আটকে রেখেছি (বিবাহ করা থেকে)।

অপর এক হাদীসে বিধবা ও ইয়াতিমদের যারা সাহায্য সহযোগিতা করে, তাদের কে মুজাহিদের সাথে তুলনা করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বর্ণিত হয়েছে, আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত; তিনি বলেন, নবী সা. বলেছেন: বিধবা ও মিসকিনের জন্য খাদ্য জোগাড় করতে চেষ্টারত ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় মুজাহিদের মতো অথবা রাতে সালাতে দন্ডায়মান ও দিনে সিয়াম পালনকারীর মত।
বৈর্ধব্য হচ্ছে জীবনের অনাকাক্সিক্ষত একটি পরিণতি।

এই পরিণতি অত্যন্ত দুঃখের। মানব জীবনের এই অবস্থাতে সে অত্যন্ত অসহায় হয়ে পড়ে। বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের অধিকাংশ নারীর জীবন যেখানে পুরুষের উপর নির্ভরশীল, সেখানে বিধবাবস্থা নারীর জীবনে দূর্যোগ নিয়ে আসে। ইসলাম পূর্ব আরবে বিধবাদের সাথে অমানবিক আচরন করা হত। কোন নারী বিধবা হলে তাকে তার স্বামীর সম্পত্তি থেকে অংশ দেয়া হত না; বরং তাকেই সম্পত্তি হিসাবে গণ্য করে তা উত্তরাধিকারীরা তার সম্পত্তি ও তাকে ভোগ করত। তাকে নির্জন ঘরে এক বছর যাবত আবদ্ধ করে রাখা হত এবং বছর শেষে পশু-পাখির বিষ্ঠা নিক্ষেপের মাধ্যমে বের হয়ে আসতে হত। ইসলাম বিধবাদের এই করুন অবস্থা থেকে মুক্ত করে তাদের দিয়েছে সম্মান ও অধিকার।

 

ইসলামী আইন বিধবা নারীদের যে সকল অধিকার দিয়েছে, তার মধ্যে অর্থনৈতিক অধিকার অন্যতম। ইসলাম প্রত্যেক বিবাহিতা নারীর মোহরের অধিকার দিয়েছে। “ম্হোর আরবী শব্দ, অর্থ-স্বেচ্ছাকৃত দান। মুসলিম আইন অনুসারে বিবাহের চুক্তিকালে বর কর্তৃক কন্যাকে যে অর্থ দেয়া হয় তাউ মোহর এবং তা স্ত্রঅর নিজস্ব সম্পত্তিরূপে গন্য হয়। ইসলাম পূর্বকলে মোহর ওয়ালীর হাতে অর্থাৎ পিতা,ভাই বা যে আত্মীয়ের অভিভাবকত্বে কন্যা থাকত তার হাতে প্রদান করা হত। মোহরের পরিমাণ স্বামীর আর্থিক স্বচ্ছলতার ভিত্তিতে নির্ধারণ হবে। ইসলামে মোহর দু ভাবে নির্ধারণ করা হয়। ইসলামী আইনে স্বামী কর্তৃক স্ত্রীকে বিবাহের সময়ই সন্তষ্টচিত্তে মোহর পরিশোধের নির্দেশনা প্রদান করেছে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, আর তেমরা স্ত্রীদের কে তাদের মোহর খুশিমনে দিয়ে দাও।

 

এ প্রসঙ্গে ইমাম বুখারি রহ. উল্লেখ করেন, ‘‘আর অধিক মোহর এবং সর্বনিম্ন মোহর কত?- এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, “এবং তোমাদের যদি তাদের একজনকে অগাধ অর্থ দিয়ে থাক, তবুও তা থেকে কিছু গ্রহন করো না ” এবং আল্লাহ তাআলা আরো বলেন “অথবা তোমরা তাদের মোহরের পরিমান নিদিষ্ট করে দাও”। নবী সা: এক ব্যক্তিকে বললেন, যদি একটি লোহার আংটিও হয় তবে মোহর হিসাবে যোগাড় করে দাও। “বুখারী, আস-সহীহ,অধ্যায়: আন-নিকাহ, পরিচ্ছেদ: আল্লাহর বাণী:- আর যদি বিবাহে মোহর নির্ধারন না হয়ে থাকে এবং স্বামী মৃত্যুবরন করে, তাহলে ঐ বিধবাকে মহরের মিছল “মোহরে মিছিল হচ্ছে যে বিয়েতে মোহরের পরিমাণ যথাযথভাবে নির্ধারণ করা হয় না; বরং স্ত্রী আর্থিক অবস্থা, পারিবারিক মর্যাদা, স্ত্রী বোন অথবা পিতার পরিবারের অন্যান্য কন্যা যথা: ফুফুর মোহরের অনুপাত এবং গুণাগুণ অনুসারে যে মোহর প্রদান করা হয়। যে সব ক্ষেত্রে বিয়েতে লেনদেন নির্দিষ্ট করা হয় না, সে সব ক্ষেত্রে এই মোহর মিছলই নির্ধারণ হবে। মোহর পরিশোধ সম্পর্কে হাফিয ইবনে কাসীর রা. উল্লেখ করেছেন, “স্ত্রীর সম্মতি সাপেক্ষে স্বামীগণ মোহর বিবাহের পরও পরিশোধ করতে পারে। কিন্তু মোহর পরিশোধের পূর্বেই যদি স্বামী মৃত্যুবরন করে, তবে স্ত্রীর স্বামীর নিকট মোহর বাবদ ঋনী হয়ে থাকবে। তাই স্ত্রী তার ঋন আদায়ের জন্য স্বামীর সম্পত্তি আটক করার অধিকার রাখে। এ প্রসঙ্গে মুসলিম আইন গ্রন্তে উল্লেখ রয়েছে, “কোন মৃত মুসলমানের উত্তরাধিকারীরা দেনমোহরের ঋণের জন্য ব্যক্তিগতভাবে দায়ী নয়। মৃতের কাছে প্রাপ্য অন্যান্য ঋনের মত দেন মোহর ঋণেও উত্তরাধিকারীর মৃতের সম্পত্তিতে প্রাপ্য অংশের আনুপাতিক হারে প্রত্যেক উত্তরাধিকারী দায়ী হবে। কোন মহিলার স্বামীর সম্পতি তার দখলে থাকলে স্বামীর অন্যান্য উত্তরাধিকারীরা তাদের নিজ নিজ অংশের দখল উদ্ধার করতে পারবে। একজন মুসলমান এক বিধবা এক পুুুত্র ও দু কন্যা রেখে মারা যায়। বিধবা ৩২০০ টাকার দেনমোহর ঋন পাবার অধিকারী। পুত্রের প্রাপ্য অংশ হল ৭/১৬ এবং সে ৭/১৬ এর ৩২০০ = ১৪০০ টাকা দিতে বাধ্য, এবং বিধবার দখলে স্বামীর সম্পত্তি থাকলে পুত্র ১৪০০ টাকা পরিশোধ করে বিধবার থেকে নিজ অংশ নিবে। প্রত্যেক কন্যার প্রাপ্য অংশ হল ৭/৩২ এবং সে বিধবাকে ৭/৩২ এর ৩২০০= ৭০০ টাকা প্রদান করার পর নিজ অংশ পাবে।
ইসলামে নারী-পুরুষ উভয়কে মিরাস প্রাপ্তির অধিকার দিয়েছে এবং তাদের জন্য আল্লাহ কর্তৃক নির্ধরিত অংশ রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আরো ইরশাদ করেন,- পিতার সম্পত্তিতে কন্যার অংশ রয়েছে , ভাইয়ের সম্পত্তিতে বোনের অংশ রয়েছে, সন্তানের সম্পত্তিতে মায়ের অংশ রয়েছে, তদ্রুপ মৃত স্বামীর সম্পত্তিতে ও স্ত্রীর নির্ধারিত অংশ রয়েছে। পিতার সম্পত্তিতে কন্যার অংশ- সন্তানের সম্পত্তিতে মাতার অংশ- স্বামীর সম্পত্তিতে স্ত্রীর অংশ-ভাইয়ের সম্পত্তিতে বোনের অংশ- এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, স্ত্রীদের জন্য এক-চতুর্থাংশ হবে ঐ সম্পত্তির, যা তোমরা ছেড়ে যাও যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে। আর যদি তোমাদের সন্তান থাকে, তবে তাদের জন্য হবে ঐ সম্পত্তির আট ভাগের এক ভাগ। আলোচ্য আয়াত নাযিলের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে, জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, একবার রুসূলুল্লাহ স.- এর সাথে বেরিয়ে আল-আসওয়াফ নামক স্থানে এক আনসারী মহিলার নিকট উপস্থিত হই। তখন ঐ মহিলা তার দুটি মেয়েকে নিয়ে রাসুলুল্লাহ স.-এর নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! এরা সাবিত ইবনু কায়িস রা.-এ কন্যা। এদের বাবা আপনার সাথে ওহুদের যৃদ্ধে গিয়ে শাহাদত বরন করেছেন। এদের চাচা এদের সমস্ত সম্পদ আত্য্রসাৎ করে নিয়ে গেছে। এদের জন্য কোন কিছু রাখেনি। সম্পদ ছাড়া তো এদের বিয়ে দেওয়া যাবে না। (অর্থ্যাৎ সহায়- সম্পত্তিহীন এ মেয়েদেরকে কেউ বিয়ে করবে না।) রাসূলুল্লাহ স.বললেন: আল্লাহ এ ব্যাপারে ফয়সালা করবেন। তখন মিরাসের আয়াত নাযিল হয়। মিরাসের আয়াত নাযিল হলে রাসূলুল্লাহ স. মেয়েদের চাচার কাছে লোক পাঠিয়ে বলেন : সাবিতের মেয়েদের তার সম্পদের তিন ভাগের দু‘ভাগ দিয়ে দাও এবং তাদের মাকে আট ভাগের এক ভাগ দাও। আর বাকী অংশ তোমার। ইমাম আবূ দাউদ রহ. বলেন, বর্ণনাকারী বিশর ভুল করেছেন। আসলে মেয়ে দু’টি সা’দ ইবনু রবী রা. এর কন্যা। কারন সাবিত ইবনু কায়িস রা. শহীদ হন ইয়ামামার যুদ্ধে।

 

মানব জীবনে সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন ধর্ম ও সংগঠন নানা কর্মতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু তারা একই বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে। তার কারন হল, যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন তিনিই জানেন এর সমাধানের পথ। কিন্তু আমরা সে পথের অনুসরন না করার কারনে এত দূর্গতি-দূর্ভোগ। তাই আমাদের কতব্য, তার বিধানের অনুসরন ও অনুকরণ।

 

যার মাধ্যমে আমরা বিধবাদের প্রাপ্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারব এবং তারাও সমাজের অন্যান্য সদস্যের ন্যায় স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবে। যার ফলে সমাজ থেকে বিভিন্ন কুসংস্কার দূর করে সকলের জন্য বাসযোগ্য সমাজ প্রতিষ্ঠায় তারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

 

ShareTweetPin
Previous Post

আল্লাহ মানুষকে বিভিন্ন স্তরে সৃষ্টি করেছেন-লেখক সাংবাদিক সাহেদ

Next Post

চট্টগ্রাম নগরীতে ৪৫টি চোরাই মোবাইলসহ গ্রেফতার ৬

Next Post

চট্টগ্রাম নগরীতে ৪৫টি চোরাই মোবাইলসহ গ্রেফতার ৬

ছাতক-সুনামগঞ্জ রেল লাইন বাস্তবায়নের দাবি

চট্টগ্রামের আবাসিক গ্রাহকদের গ্যাস সংযোগ দিতে হবে 

প্রকাশক-সম্পাদকঃশেখ সেলিম
চট্টগ্রাম অফিস :
পাঠানটুলী রোড, নাজিরপোল, চট্টগ্রাম।
মোবাইল: 01768-214512, 01960557400
ই-মেইল : [email protected]

একাত্তর বাংলাদেশ

আমরা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে লিখি

“আপনার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের জানান, আমরা তা প্রকাশ করব নতুন প্রজন্মের স্বার্থে”
বিঃদ্রঃ- মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবারের যে কোন বিজ্ঞাপন বিনা খরচে প্রকাশ করা হয়।
সহযোগিতায়: মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক পরিবার কল্যাণ ফাউন্ডেশন |

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আর্ন্তজাতিক
  • অর্থনীতি
  • সারাবাংলা
  • চট্টগ্রাম সংবাদ
  • পার্বত্য চট্টগ্রাম
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • বিবিধ
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • সাহিত্য সংস্কৃতি
    • লাইফস্টাইল
  • ভিডিও

Copyright©2018: দৈনিক একাত্তর বাংলাদেশ II Design By:F.A.CREATIVE FIRM

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In