সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধিঃ জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করছে দেখার যেন কেউ নেই পাটকেলঘাটায় প্রতিনিয়ত শিশু শ্রমিক বেড়েই চলেছে।জীবনের ঝুকি নিয়ে তারা ইলেট্রনিক, হার্ডওয়ার ,এমন কি বৈদ্যুতিক কাজ করছে।এতে অনেকে পেটের দায়ে সংসার চালানোর নিমিওে কেউবা অভিভাবকের চাপে পড়ে স্কুল না গিয়ে স্বল্প বেতনে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেই চলেছে। সরজমিন ঘুরে দেখা যায় পাটকেলঘাটা বাজার সহ আশপাশের বাজার গুলোতে শিশু শ্রমিক অনেক ,এদের বয়স ৮ থেকে ১০ ই হবে।যেখানে তাদের স্কুলে বই খাতা নিয়ে লেখাপড়া করার কথা,তার পরির্বতে তাদের হতে তুলে দেওয়া হচেছ ঝালাইয়ের কাজ। বৈদ্যুতিক কাজ জীবনের ঝুকি নিয়ে শিশুরা করেই চলেছে, মাঝে মধ্যে দূর্ঘটনায় কবলিত হওয়ার খবর শুনা যায়,কে শুনে গরিবের কষ্টের কান্না।দিন দিন যেন এই শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। এর কারন হিসাবে অনেক শিশু শ্রমিক তাদের গরীবিকে দায়ী করছে।আবার অভিভাবকগণ তাদের বাধ্য করার খবর যেন কম নেই।জানাগেছে বেশিরভাগ শিশু শ্রমিক দুবেলা আহার জুটাতেই এই ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেই চলছে।অথচ তারা একটু সুযোগ পেলেই লেখাপড়া শিখতে পারতো।বছরের কয়েকটি বিষেশ দিনে অনেকেই শিশুশ্রম, শিশুদের নিয়ে আলোচনা করতে শুরু করে।তাদের অধিকার আদায়ের জন্য এমন কি শিশুদের সুযোগ সুবিধা দিতে বদ্ধ পরিকর হয়। দেখা যায় দিন যেতে না যেতেই আবার ও তা ভুলে যায়।অতীব দুঃখের বিষয় এদের কেউ খোজ রাখে না।আর এদের কে বাদ দিয়ে শতভাগ শিক্ষা কার্যক্রম কখনও বলতে পারা যায় না।এদের জীবনের গল্প কেউ শুনতে চায় না।গ্রীল সাটার,ঝালাইয়ের কাজ, সহ নানাবিধ কাজের সাথে এরা সম্পৃক্ত।আবার বছরের প্রায় ৬টি মাস ভাটার কাজের সাথে এক শ্রেণীর শিশু শ্রমিক জড়িত থাকে।এ কাজে প্রতিনিয়ত যেন শিশু শ্রমিক বেড়েই চলছে। তাই এলাকার সচেতন মহলের দাবী সরকারের শিশুশ্রম বনদ্ধের কাজে নিযুক্ত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ যদি এদের দিকে দৃষ্টি দেন তবে শিশুশ্রম অনেকাংশে কমে যাবে। হা্তে ড্রিল মেশিন না উঠে, কলম তাদের হাতে দেখা মিলবে।
Discussion about this post