শাহীন আলম রাজশাহীঃ দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে গত ৫বছর ধরে ২০-৩০ টি মাইক্রোবাস নিয়ে অবৈধভাবে দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে গড়ে উঠছে একটি স্ট্যান্ড। ভুক্তভোগী রোগী ও স্বজনরা জানান মাইক্রোবাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা বসে থাকেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটে। হাসপাতালের স্ট্যান্ডকে ঘিরে ড্রাইভার ও হেলপাররা রাত লাগলেই শুরু করে দেন নারি ও নেশার ব্যবসা । মাদক সেবন করে স্বাস্থ কমপ্লেক্সের ভিতরেই তাদের মাতলামিতে দিনরাত অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন রোগী ও রোগীর স্বজনরা। গত কয়েক বছরধরে প্রভাবশালীর দাপটে দুর্গাপুরের মাইক্রোবাস মালিকরা বাজারে মাইক্রো পাকিং করার জায়গা না থাকার অজুহাতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে স্ট্যান্ডের কাজ করে আসছেন। অনেক সময় প্রশাসনের চাপে পাকিং জাগয়া দখল মুক্ত করলেও কিছু দিন হতে না হতেই প্রভাবশালীদের দাপটে আবারও স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ভিতরেই মাইক্রোবাস পাকিং শুরু হয়। ড্রাইভার ও হেলপাররা দিন- রাত হাসপাতাল গেট সংলগ্ন অপেক্ষা করে বিড়ি-সিগারেট ও অন্যান্য নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করেন বলে অভিযোগ উঠেছে । দূর্গাপুর উপজেলা সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সরদার জানান অবৈধ ভাবে দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে গড়ে উঠছে একটি স্ট্যান্ড। মাইক্রোবাসের ড্রাইভার ও হেলপাররা বসে থাকেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেটে।
দূর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টি এস ডাঃ দেওয়ান নাজমুল আলম বলেন গত ৫বছর ধরে ২০-৩০ টি মাইক্রোবাস নিয়ে অবৈধভাবে দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভিতরে কিছু প্রভাবশালি ব্যাক্তি তাদের অনেক ক্ষমতা। তাদেরকে কেও কিছু বলতে পারেনা আমি আমার সকল ক্ষমতা দিয়ে তাদের নিষেধ করার পরে ও তারা মাইক্রোবাস রাখেন। দূর্গাপুর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কাদের মোলা জানান দূর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাইক্রোবাসের ড্রাইভার ও হেলপারদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ উঠেছে কিন্তু তদারকি করছেনা কেউ ।